শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৪:৪৮ সকাল
আপডেট : ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৪:৪৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] অনলাইন ক্যাসিনোর মূলহোতা সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করলো সিআইডি

সুজন কৈরী : [২] রাজধানীর গুলশান থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দায়ের হওয়া মামলার তদন্ত শেষে অনলাইন ক্যাসিনোর মূলহোতা সেলিম প্রধানসহ ৬ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযুক্ত অন্যরা হলেন- মো. আক্তারুজ্জামান, মো. রোমান, মো. আরিফুর রহমান ওরফে সীমান্ত আরিফ, চৌধুরী গোলাম মাওয়ালা ওরফে শাওন এবং ইয়াংসিক লি।

[৩] সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. জিসানুল হক বলেন, অনলাইন ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধভাবে উপার্জিত বিপুল পরিমাণ অর্থ ও দেশি-বিদেশি মুদ্রা পাচারের উদ্দেশ্যে রাখার দায়ে ২০১৯ সালের ২ অক্টোবর রাজধানীর গুলশান থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে সেলিম প্রধানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা (নম্বর-৪) দায়ের করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের পরিদর্শক মো. শহিদুল ইসলাম খান তদন্ত শুরু করেন। তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পান তিনি। বৃহস্পতিবার অনলাইন ক্যাসিনোর মূলহোতা সেলিম প্রধানসহ ৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তা।

[৪] এএসপি জিসানুল হক আরও জানান, অনলাইন ক্যাসিনোর মাধ্যমে অবৈধভাবে উপার্জিত টাকার পরিমাণ ১৩ কোটি ২৮ লাখ ৮৯ হাজার ১৪৬ টাকা। এই টাকা বিদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে রাখা হয়েছিল। এর আগে ঘটনার সময় ২৮ লাখ ৯৫ হাজার ৫০০ টাকা এবং বিভিন্ন দেশের বিদেশি মুদ্রা (বাংলাদেশি টাকায় আনুমানিক ৭০ লাখ টাকা) অভিযানে র‌্যাব উদ্ধার করে। উদ্ধার হওয়া সব টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে।

[৫] সিআইডির ওই কর্মকর্তা আরও জানান, মামলাটি তদন্তকালে সেলিম প্রধানের ৬ কোটি টাকার ২টি চেক উদ্ধারসহ ৯টি বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও থাইল্যান্ডে তার একটি বাগান বাড়ির সন্ধান পাওয়া যায়। এছাড়া মামলায় অভিযুক্তদের ৮৩টি ব্যাংক একাউন্টের তথ্য সংগ্রহ এবং ফ্রিজ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আলাদাভাবে অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়