ইসমাঈল ইমু : [২] জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়ন পরিষদের একটি কুচক্রি মহল শুভাঢ্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মো: ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। তাকে ঘায়েল করতে এক নারী দিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানী করছে। শুধু তিনিই নন স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
[৩] শনিবার সকালে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন মিলনাতনে সংবাদ সম্মেলনে ইকবাল হোসেন জানান, সম্প্রতি মিরেরবাগের মাহমুদা নামের এক নারী স্থানীয় রাসেল, রমজান ও জয়নালকে বøাকমেইল করে ৬০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। তার এ ধরনের কর্মকান্ডের কারনে কানাপট্টি এলাকার বাসিন্দারা তাকে ওই এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেয়। এরপর তিনি মিরেরবাগে গিয়ে ভাড়া বাসায় উঠে সেখানকার মানুষদের সাথে প্রতারনা শুরু করেন। পরে ওই নারীকে তার কর্মকান্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সোহেল ও সেলিমের প্ররোচনায় পড়ে এসব কাজ করছেন বলে স্বীকার করেন।
[৪] তিনি জানান, এ ঘটনার একমাস পর তিনি জানতে পারেন ওই প্রতারক নারী তার বিরুদ্ধেও একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অভিযোগ করেছেন তাকে নাকি তাকে অপহরন করেছেন ইকবাল হোসেন। যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রকৃতপক্ষে তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রি মহল ওই প্রতারক নারীকে ব্যবহার করে এই হয়রানী করছে। তারা জনগনের কাছে ছোট করতে এবংয় সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে প্রতারনার আশ্রয় নিয়েছে। এই মিথ্যা অপপ্রচার, মামলা ও হয়রানীর সুষ্ঠু বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ইকবাল হোসেন।
[৫] সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে জিঞ্জিরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন, রুহিতপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী অব্দুল আলী, সাকতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন, বাছতা ইউপি চেয়ারম্যান আসগর আলী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।