শামীম আহমেদ: ৮৫০ টাকা কেজি দরে ভারতে ১ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানি করলে কী সমস্যা বোঝার চেষ্টা করছি। মুফতে তো দিচ্ছে না! এদিকে ক্যানাডার বড় বড় চেইন স্টোরগুলোতে বাংলাদেশের প্রাণের পরোটা থেকে রুচির চানাচুর, মি. নুডলস, ইসবগুলের ভুষি সবই তো পাওয়া যায়। রপ্তানি বাড়লে রিজার্ভ বাড়বে। সেটা ভারত নাকি ক্যানাডা তাতে কী যায় আসে। দরকার হইলে পাকিস্তানেও ইলিশ রপ্তানি করা হোক। সমস্যা হচ্ছে ওই গাড়লরা তো ইলিশের মজা বুঝবে না। গরু পাঠাইলে বুঝবে। এদিকে দুই মাস আগে ১০ পাউন্ড পেঁয়াজ কিনেছিলাম ৫ ডলারে, গত মাসে ৬ ডলারে এবং গতকাল ৮ ডলারে। পেঁয়াজের দাম সব জায়গায় উঠতি। সবাই নিজের বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করবে আগে এটাই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের ইলিশের উৎপাদন স্থানীয় বাজারের দাম কমিয়ে দেয়ায় ইলিশ চাষীরাই সরকারকে ভারতে রপ্তানি করতে অনুরোধ করেছে। এটাই স্বাভাবিক। কানাডাতেও বাংলাদেশি ইলিশ রপ্তানি করা হোক। মিয়ানমারের ইলিশ খেয়ে জিভ নোংরা হয়ে গেছে। সাথে দেশি মুরগিও রপ্তানি করা হোক। আমার জন্য দুই হালি দেশি মুরগি প্লিজ, চামড়া ছিলায়ে। ফেসবুক থেকে