জুলফিকার আমীন: [২] উপজেলাব্যাপী নালা-খাল, জলাসয় ও মাঠে এক শ্রেণীর অসাধু মৎস্য শিকারীরা চাই, বুঝনা, কারেন্ট জাল, গরা জাল, বোটা জাল দিয়ে মা মাছসহ মাছের রেনু পোনা অবাধে শিকার করছে। এতে দিনে দিনে মাছের পরিমাণ শূন্যের কোঠায় নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এসকল অসাধু শিকারী দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ কুমার মিত্র
[৩] উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উর্মি ভৌমিক প্রয়োজীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মৎস্য কর্মকর্তাকে আদেশ দিলেও অজ্ঞাত কারণে তিনি ব্যবস্থা নেয়নি। সন্তোষ কুমার মিত্র উপজেলার আংগুলকাটা গ্রামের মৃত সুরেন্দ্রনাথ মিত্র ছেলে।
[৪] এলাকার সচেতন লোকজন মনে করেন অবৈধ মৎস্য শিকারিদের বিরুদ্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা নেয়া না হলে দেশি মাছের বংশ ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
[৫] উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক বরাবরের মতো জনবল সংকটের কথা বলে জানান, শীঘ্রই অবৈধ মাছ শিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।