কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] ঘুষ, অর্থ ও মানব পাচার এবং ভিসার অবৈধ লেনদেনের অভিযোগে কুয়েতে এমপি পাপুলের বিচার শুরু হচ্ছে ১৭ই সেপ্টেম্বর। পাপুল কাণ্ডে একই মামলায় কুয়েতের আরও কয়েকজন অভিযুক্ত রয়েছেন, যাদের মধ্যে দেশটির দুইজন আইন প্রণেতাও রয়েছেন।
[৩] এক প্রতিক্রিয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, বিদেশের মাটিতে একজন সাংসদ আটকের ঘটনা দেশের জন্য অত্যন্ত অসম্মানজনক।
[৪] স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পাপুলকে গত ৭ জুন গ্রেপ্তার করে কুয়েত ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)।
[৫] এরইমধ্যে কুয়েত কর্তৃপক্ষ পাপুলের নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানির ব্যাংক হিসাবে থাকা ১৩৮ কোটি টাকা জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে।
[৬] কুয়েত সিআইডির কাছে পাপুলের বিরুদ্ধে ১১ জন বাংলাদেশি সাক্ষী দিয়েছেন।
[৭] রিমান্ডে পাপুল কিছু অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, আমি ব্যবসা করেছি, এতে ভুলভ্রান্তি হতে পারে। ৩৪টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছি। আমার অধীনে ৯ হাজার শ্রমিক কাজ করে কুয়েতে।
[৮] পাপুল নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। রিমান্ড চলাকালে এমপি পাপুলের আইনজীবীরা দফায় দফায় তার জামিন চেয়েছেন, কিন্তু আদালত তা বরাবরই নাকচ করেছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব