রাশিদুল ইসলাম : [২] এই ৫ জন উত্তর কোরিয়ার অর্থমন্ত্রণালয়ে কাজ করতেন। তারা দেশটির নেতা কিম জং-উনের নীতির সমালোচনা করেছিলেন। গত ৩০ জুলাই তাদের ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। ডেইলি মেইল
[৩] কিমের সমালোচনার পর তাদের গ্রেফতার করে উত্তর কোরিয়ার গোপন পুলিশ।
[৪] এক নৈশভোজে তারা সরকারের সমালোচনা ছাড়াও দেশটিকে সামরিকীকরণেরও নিন্দা করেছিলেন। তারা তাদের আলোচনায় সংস্কারের প্রয়োজনের কথা বলেন।
[৫] গোয়েন্দা পুলিশের কাছে খবর যায় এসব সরকারি কর্মকর্তা বিদেশি সহায়তা নেয়া দরকার বলে মন্তব্য করেন। ডেইলি নর্থ কোরিয়ার এল প্রতিবেদনে বলা হয় তারা বৈদেশিক সহায়তা নেয়ার পক্ষে বলেন এভাবে দেশটির ওপর বিদেশি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা সম্ভব।
[৬] বিষয়টি উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের কানে গেলে তিনি তদন্তের নির্দেশ দেন। এরপর তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। নেইলি নর্থ কোরিয়ার প্রতিবেদনে আরো বলা হয় গ্রেফতারের পর তাদের ইয়োদিয়োগের একটি রাজনৈতিক আটককেন্দ্রে রাখা হয়।