সিরাজুল ইসলাম: [২] ৪০০ শিশুকিশোরকে বিমানে করে মূল ভূখন্ডে সরিয়ে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ
[২] শরণার্থীদের সহায়তা লেসবস দ্বীপে তিনটি জাহাজ পাঠাচ্ছে গ্রিস। দ্বিতীয় দিনের মতো বুধবার রাতও তারা খোলা আকাশের নিচে রাস্তায় আবর্জনার মধ্যে কাটিয়েছে। বিবিসি
[৩] মঙ্গলবার রাতে আগুনে পুড়ে যায় ওই ক্যাম্পে। সেখানে ধারণ ক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি শরণার্থী ছিলেন।
[৪] গ্রিসের অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী নোটিছ মিতারাচি বলেন, লেসবসের পথে রয়েছে একটি ফেরি। এটি সেখানে আশ্রয়নে সহায়তা করবে। এছাড়া নৌবাহিনীর দুটি জাহাজে আশ্রয় পাবেন দুই হাজারের মতো মানুষ। কর্তৃপক্ষ জরুরী ভিত্তিতে শিবিরের পাশে অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করছে।
[৫] তিনি বলেন, গত সপ্তাহে শিবিরে একজনের শরীরে নভেল করোনাভাইরাস পাওয়ায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। কারণ অন্যদের ১৫ দিন আইসোলেশনে থাকতে বলা হয়েছে। বুধবার ৩৫ জনের শরীরে এ ভাইরাস পাওয়া গেছে। জরুরী ভিত্তিেিত তাদের স্থানান্তর করতে হবে।
[৬] এক আফগান নারী বলেন, তারা জলপাই গাছের নিচে রাত কাটাচ্ছেন। পুলিশ শিবিরে যেতে দিচ্ছে না। কেউ খাবার ও পানি এনে দিচ্ছে না। তারা এক প্রকার অনাহারে আছেন।
[৭] ৮ বছরের মেয়ে বলেন, সে খুব ক্ষুধার্ত, ঘর পুড়ে গেছে, জুতা পুড়ে গেছে। তাদের খাবার নেই। পানি নেই।
[৮] এক মা বলেন, পুলিশ পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। তাদের এলাকা ছাড়তে দিচ্ছে না। এগুলেই বলছে, পেছনে যাও, পেছনে যাও। লেসবস ভালো না। সেখানে কোভিড।