শিরোনাম
◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক

প্রকাশিত : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:২০ দুপুর
আপডেট : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:২০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ব্যায়ামের সময় পেটের একপাশে ব্যথা হওয়ার কারণ

ডেস্ক রিপোর্ট: কথায় বলে ‘কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না’। তবে সব কষ্টই যে কেষ্ট মেলায় তাও ঠিক নয়।

ব্যায়াম আর ব্যথার বন্ধুত্ব বেশ গভীর। প্রথমদিন ব্যায়াম করার কয়েকদিন হাত পায়ের ব্যথায় কাতরাতে হয়। পরে সেই ব্যথা সেরে গেলেও এই শরীরচর্চা করতে গিয়ে টুকটাক আঘাত শরীরে লাগেই।

তবে সব ব্যথা এক নয়। ট্রেডমিলে দৌড়ানো বা যে কোনো ‘কার্ডিও’ ব্যায়াম করার পর পেটের যেকোনো একপাশে যে ব্যথা হয়।

শরীরচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল এই ব্যথা কেন হয় এবং তা হলে আপনার করণীয় কী সে সম্পর্কে।

পেটের একপাশে বুকের খাঁচার ঠিক নিচে হওয়া এই ব্যথা ‘সাইড স্টিচেস’ এবং ‘এক্সারসাইড-রিলেটেড ট্রান্সিয়েন্ট অ্যাবডোমিনাল পেইন (ইটিএডপি)’ নামেও পরিচিত।

তীক্ষ্ণ এই ব্যথা শুধু ‘কার্ডিও’ ব্যায়াম করলেই নয়, লম্বা সময় ফুটবল, বাস্কেটবল ইত্যাদি খেলার কারণেও হতে দেখা যায়।

এর নিশ্চিত কারণ বিশেষজ্ঞদের জানা না থাকলেও ধারণা আছে একাধিক।

এর মাঝে বহুল প্রচলিত ধারণাটি হল, দৌড়ানোর কারণে যকৃত ও প্লীহায় রক্ত সঞ্চাচল বাড়ে প্রচণ্ড মাত্রায়, যে কারণে এই ব্যথা হয়।

আরেকটি প্রচলিত ধারণা হল পেটের ভেতরের অঙ্গগুলো ‘ডায়াফ্রাম’কে ক্রমাগত নিচের দিকে টানার কারণে এই ব্যথা হয়।

সামলানোর উপায়

যেহেতু সঠিক কারণ জানা নেই। তাই সমাধানের নিশ্চিত উপায় বলাও মুশকিল।

তবে দৌড়ানোর মধ্যে ঘন ঘন বিরতি দেওয়া কিংবা কিছুক্ষণ পর পর গতি কমালে ব্যথা কম হয়।

দৌড়ানোর সময় দম আটকে রাখা উচিত নয়। আর শ্বাস টানতে হবে বড় এবং ছাড়তে হবে ধীরে।

ব্যথা অনুভব করলে ব্যায়াম থামিয়ে হালকা ‘স্ট্রেচিং’ করতে হবে। এছাড়াও হাত দিয়ে ব্যথার অংশে আলতো চাপে মালিশ করতে পারেন।

ব্যায়ামের ফাঁকে পানি পান করতে হবে। তবে অনেকটা নয়, কয়েক চুমুক মাত্র।

‘কার্বোনেইটেড’ পানীয় পরিহার করতে হবে। ব্যায়ামের সময় ‘পশ্চার’ বা দেহভঙ্গি ঠিক রাখতে হবে। আর খাওয়া পর ভরা পেটে ব্যায়াম করা যাবে না।বিডিনিউজ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়