শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৫২ দুপুর
আপডেট : ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১১:৫২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ইউএনওকে হত্যাচেষ্টা: প্রধান আসামি আসাদুল ৭ দিনের রিমান্ডে

দিনাজপুর প্রতিনিধি: [২] জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি আসাদুল হকের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

[৩] রোববার (৬ সেপ্টেম্বর) তাকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুজ্জামান এর আদালতে তোলা হয়। তদন্তকারী কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ড চাইলে আদালত ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

[৪] এদিকে শনিবার দুপুরে শ্বাসকষ্টের কারণে আসাদুলকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছিলো। তার আগেরদিন (শুক্রবার) সন্ধ্যা ৭টায় র‌্যাবের (র‌্যাব-১৩) সংবাদ সম্মেলনে বাকি দুই আসামিকে হাজির করা হলেও আসাদুল অনুপস্থিত ছিলেন।

[৫] এদিকে ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলীকে সরকারি বাস ভবনে ঢুকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা চেষ্টার মামলাটি গোয়েন্দা সংস্থা-ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি ওসি ইমাম জাফর। মামলার বাদি ইউএনওর বড় ভাই শেখ আরিফ হোসেন।

[৬] আসামিরা হলেন- রংমিস্ত্রী নবীরুল ইসলাম ও সান্টু কুমার। এ দুই আসামিকে আগেই ৭ দিন করে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। প্রধান আসামি আসাদুল হক রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসাধীন থাকায় সন্ধ্যায় থাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়। আজ তাকে আদালতে হাজির করা হলে তারও ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

[৭] প্রসঙ্গত, গত বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে দুর্বৃত্তরা ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ চত্বরে ইউএনও ওয়াহিদা খানমের সরকারি বাসভবনে প্রবেশ করে। হত্যার উদ্দেশ্যে তারা ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলীকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করে।

[৮] পরে আহত বাবা-মেয়েকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে ইউএনও ওয়াহিদাকে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনা হয়। বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার বাবা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়