বাশার নূরু: [২] সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের তত্ত্বাবধানে তাদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভোরে কক্সবাজার থেকে সড়ক পথে চট্টগ্রাম নিয়ে আসা হবে। তারপর নৌবাহিনীর জাহাজ যোগে তাদেরকে ভাসান চরে পাঠানো হবে।
[৩] কক্সবাজারের শরনার্থী ত্রাণ ও প্রত্যবাসন কমিশনার আরআরআরসি অফিস সূত্র জানায়, প্রতিনিধি দলে থাকছেন কক্সবাজারের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যম্পের হেড মাঝি, মাঝি এবং মসজিদের ইমাম। তারা ভাসান চর পরিদর্শন শেষে কক্সবাজার ফিরে রোহিঙ্গাদের কাছে সেখানকার অবস্থা বর্ণনা করবেন।
[৪] আরআরআরসি মাহবুব আলম তালুকদার জানিয়েছেন, প্রতিনিধি দলের সদস্যরা সরেজমিনে ভাসান চর আবাসন প্রকল্প পরিদর্শন করবেন। সেখানে থাকা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে অবহিত হবেন। প্রতিনিধি দলের কাছে ভাসান চর পরিস্থিতি অবহিত হয়ে শরণার্থী শিবিরের রোহিঙ্গারা ভাসান চর যেতে আগ্রহী হবে।
[৫] বঙ্গোপসাগরের ভাসান চরে সরকার প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে একটি আবাসন প্রকল্প নির্মাণ করেছে, যাতে কমপক্ষে ১ লক্ষ রোহিঙ্গা বসবাস করতে পারবে। আবাসন প্রকল্প ঘিরে প্রায় ১৩ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধ নির্মাণ করা হয়েছে। একই সাথে ১২০টি সাইক্লোন সেল্টার, প্রয়োজনীয় শিক্ষা ও চিকিৎসা অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।