ইসমাঈল ইমু : [২] গত সাড়ে তিন বছরে প্রতারণার ও জালিয়াতির মাধ্যমে রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিম বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে ১১ কোটি ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৯৭ টাকা হতিয়ে নিয়েছেন বলে প্রমাণ পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি।
[৩] এর মধ্যে ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ১৫ জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে প্রতারণা ও জালিয়াতি করে ৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন সাহেদ। এছাড়া তিনি করোনার ভুয়া পরীক্ষা এবং জাল সনদ দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেন ৩ কোটি ১১ লাখ টাকা।
[৪] প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে এই টাকা আত্মসাৎ করায় সাহেদ করিমের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে একটি মামলা দায়ের করেছে সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের ফিনান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
[৫] সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. জিসানুল হক বলেন, প্রতারণা ও জালিয়াতির অপরাধের অভিযোগে সাহেদ করিম ও তার সহযোগিদের বিরুদ্ধে ৩০টি মামলার তথ্য পেয়েছে সিআইডি। সাহেদ করিম তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ পারভেজ রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেড, রিজেন্ট কে সি এস লিমিটেড, রিজেন্ট ডিসকভারি ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লিমিটেডের নামে প্রতারণা ও জালিয়াতি করা হয়েছে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :