নূর মোহাম্মদ: [২] মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ তাকে খালাস দিয়ে দ্রুত মুক্তির নির্দেশ দেন। ওই মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন হয় আটবার। এমনকি হত্যার সাথে শেখ জাহিদের জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণ করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তাই জাহিদকে খালাস দেন সর্বোচ্চ আদালত।
[৩] স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে হত্যার অভিযোগে ১৯৯৭ সালে শেখ জাহিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এ মামলায় ২০০০ সালের জুন মাসে তাকে ফাঁসির আদেশ দেন বাগেরহাট দায়রা জজ আদালত। সেই থেকে কনডেম সেলে রয়েছেন জাহিদ।
[৪] ২০০৪ সালের জুলাই মাসে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হাইকোর্টেও বহাল থাকে। পরে ২০০৭ সালে জেলখানা থেকে আপিল বিভাগ আবেদন করেন তিনি। তবে তার পক্ষে আইনজীবী না থাকায় রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আইনজীবীও নিয়োগ করা হয়।