রাজু চৌধুরী : [২] সোমবার (২৪ আগষ্ট) হামলার ঘটনার পর চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও কোতোয়ালী মোড় এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
[৩] আটককৃতরা হলেন, সাংসদের পিএস মোস্তাফিজুর রহমান রাসেল, আবুল কালাম, এনামুল হক, মিজানুর রহমান।
[৪] প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা ডা. আলী আশরাফের রাষ্ট্রীয় সম্মান না জানানো এবং বাঁশখালীতে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি দাবি করে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে এ মানববন্ধন ও সমাবেশের আয়োজন করে মুকিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতৃবৃন্দরা।
[৫] এতে সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর অনুসারীদের হামলায় সাংবাদিকসহ আহত হন বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতাকর্মী।
[৬] এ ঘটনায় আহতরা হলেন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল হাশেম, মৌলভী সৈয়দ আহমদের ভাতিজা জহির উদ্দিন বাবর, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, ছাত্রলীগ নেতা আরমান হোসেন, জয় সরকার।
[৭] এছাড়াও আহত হয়েছেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদসহ কয়েকজন সাংবাদিক। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় সম্মানে বাধা দেওয়াসহ নানা বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধের সন্তান কমান্ড চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে মানববন্ধন আয়োজন করে।
[৮] এদিকে হামলার তাৎক্ষণিক প্রতিবাদে মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার সাহাব উদ্দীনের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করা হয়েছে।
[৯] এসময় বক্তব্য রাখেন যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মাহমুদুল হক, নুরুল আজিম রনিসহ মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ সংসদ সন্তান কমান্ডের নেতাকর্মীরা। সমাবেশে কমান্ডার সাহাব উদ্দীন সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমানকে আওয়ামী লীগের সকল পদ ও সংসদ সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহবান জানান। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ