জেরিন আহমেদ: [২] ‘গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ’ নামটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নীল সমুদ্রের সীমাহীন জলরাশির ছবি। বেশ কিছু আগ্নেয় দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত এটি একটি দ্বীপপুঞ্জ।
[৩] প্রশান্ত মহাসাগরের বিষুব রেখার দুই পাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকা এই দ্বীপগুলো মহাদেশীয় ইকুয়েডর থেকে ৯৭২ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। বর্তমানে এটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃত পেয়েছে, মূলত তার অনন্য সাধারণ জীববৈচিত্র্যের কারণে।
[৪] ইকুয়েডরের গালাপাগোস প্রদেশের অন্তর্গত এবং দেশটির জাতীয় পার্ক সিস্টেমের অংশ। এই দ্বীপপুঞ্জের মানুষদের প্রধান ভাষা স্পেনীয়।
[৫] দ্বীপগুলোতে প্রচুর এন্ডেমিক তথা বিরল প্রজাতি আছে। এই প্রজাতিগুলো গালাপাগোস ছাড়া আর কোথাও দেখা যায় না। শুধু তাই নয়, বিবর্তন তত্ত্বের জনক চার্লস ডারউইন তার বিগল ডাত্রার সময় এই দ্বীপে এসেছিলেন।
[৬] এবার অপার সৌন্দর্যে ভরা এই দ্বীপপুঞ্জে প্রায় ৩০ টি বিরল প্রজাতির প্রাণের সন্ধান আবিষ্কার করেছেন একদল সমুদ্র বিজ্ঞানীরা। সূত্র: টাইমস, স্টার নিউজ
আপনার মতামত লিখুন :