শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:১৩ দুপুর
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০২০, ১২:১৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কমলগঞ্জের স্বাস্থ্য কমপেক্সে টেকনিশিয়ানের অভাবে সাত বছর ধরে বাক্সবন্দি এক্সরে ইসিজি মেশিন

সোহেল রানা: [২] মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার ৫০ শয্যা হাসপাতালটিতে শুধুমাত্র টেকনিশিয়ানের(রেডিওগ্রাফার/ সনোলস্টি) অভাবে ৭ বছর ধরে কোটি টাকার এক্সরে, ইসিজি ও ডিজিটাল আলট্রাসনোগ্রাফী মেশিন বাক্সবন্দি করে এক্সরে কক্ষে পড়ে রয়েছে।

[৩] মেশিনগুলো ব্যবহার না হওয়ায় এ গুলো সচল না বিকল তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে রয়েছেন সংশ্লি¬ষ্টরা। অপরদিকে রোগীরা ও এসব যন্ত্রের সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন।

[৪] জানা যায়,৪ লক্ষাধিক মানুষের স্বাস্থ্য সেবার একমাত্র ভরসা কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্স। স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সর জন্য ২০১৩ সালে ডিজিটাল এক্সরে মেশিন, ইসিজি মেশিন ও ২০২০ সালে আরেকটি ইসিজি মেশিন এবং ২০১৪ সালে ডিজিটাল আলট্রাসনোগ্রাফী মেশিন সরবরাহ করে সরকার। ৪টি মেশিন সরবরাহ করার পর কোন টেকনিশিয়ান( সনোলিস্ট/ রেডিওগ্রাফার) পদে কোন লোক নিযোগ দেয়া হয়নি।

[৫] ফলে ৭ বছর ধরে মেশিনগুলো বাক্সবন্দি অবস্থায় এক্সরে রুমে রাখা হয়েছে। এতে করে হাসপাতালে স্বাস্থ্য সেবা নিতে আসা রোগীরা এসব যন্ত্রের সুবিধা না পেয়ে বাহিরে ব্যয়বহুল খরচে পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে হচ্ছে। বার বার স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় ও অধিদপ্তরে টেকনিশিয়ানের জন্য পত্র পাঠানো হলেও এ পদে কোন লোক পদায়ন করছে না র্কতৃপক্ষ। ৭ বছর মেশিনগুলো ব্যবহার না হওয়ায় যন্ত্রপাতি সচল না বিকল তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে সংশি¬ষ্টরা।

[৬] কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম ভূঁইয়া বলেন, এক্সরে, ইসিজি, ডিজিট্যাল আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন আছে। তবে টেকনিশিয়ান( সনোলষ্টি/ রেডিওগ্রাফার) না থাকায় ৭ বছর ধরে তালাবদ্ধ রয়েছে মেশিনগুলো। মেশিনগুলো চালুর জন্য কর্তৃপক্ষকে বার বার পত্র পাঠানো হচ্ছে। কোন ফল পাওয়া যাচ্ছে না। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়