লুৎফুর রহমান হিমেল: ইন্টারনেটে চার ধরনের জিনিস পাওয়া যায়- লেখা, ধ্বনি, ছবি, ভিডিও। আমার কাছে এগুলোর গুরুত্বের মাত্রাক্রম হলো : [১] লেখা ৫০ শতাংশ, [২] ধ্বনি ৩০ শতাংশ, [৩] ছবি ১৮ শতাংশ, [৪] ভিডিও০২ শতাংশ। আমার মতে, বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ লেখা বেশি পড়েন। এরচেয়ে কম বুদ্ধিমান মানুষ অডিও শোনেন। তার চেয়ে কম বুদ্ধিমানরা ছবি দেখেন। তারও চেয়ে কম বুদ্ধিমানরা ভিডিও দেখেন। (শিশুদের এনিমেশন বা কার্টুন দেখার প্রবণতা কিংবা ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিউজফিডে সারাক্ষণ যে নানা ধরনের ভিডিও দেখে সেই প্রবণতা একটা উদাহরণ হতে পারে।) আমার কাছে এই নেট কন্টেন্টগুলোর গুরুত্বের মাত্রায় অবশ্য কিছু যায় আসে না।
আমি যদি ইন্টারটেভিত্তিক কোনো কিছু করতে চাই, আমাকে প্রথমে দেখতে হবে বাস্তবে নেটব্যবহারকারীরা কোন জিনিসটার দিকে বেশি ঝুঁকে আছেন। সেটি আমলে নিয়েই আমাকে সামনে এগোতে হবে। নিজের কাছে গুরুত্বের বিষয়টা তখন গৌণ হয়ে যাবে। যেহেতু বিষয়টা আর তখন শুধু আমার নিজের থাকছে না। এখনকার নেটিজেনদের যে বাস্তবতা, তা একেবারে আমার চাওয়ার বিপরীতে অবস্থান করছে। এসময়ের নেটিজেনদের রুচির চিত্র হল উপরের তালিকার ঠিক উল্টো : [১] ভিডিওর ৫০ শতাংশ [২] ছবির ৩০ শতাংশ, [৩] ধ্বনির ১৮ শতাংশ, [৪] লেখার ২ শতাংম। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :