শিরোনাম
◈ চাঁদাবাজ ও লু‌টেরা‌দের সঙ্গে জোট করে নির্বাচনের চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো: হাসনাত আবদুল্লাহ   ◈ পরমাণু অস্ত্র নয়, ইরানের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি দে‌খে পশ্চিমাদের য‌তো উদ্বেগ ◈ ‌দি‌ল্লির জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়াম ভেঙে তৈ‌রি হ‌চ্ছে অত‌্যাধু‌নিক স্পোর্টস সি‌টি ◈ লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ গাড়ি বিস্ফোরণ: সন্দেহভাজন হামলাকারীর প্রথম চিত্র প্রকাশ ◈ হাসিনার ন্যায়বিচার নিয়ে ‘শঙ্কা’, জাতিসংঘে ২ ব্রিটিশ আইনজীবীর ‘জরুরি আবেদন’ ◈ লালকেল্লা বিস্ফোরণের পর পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপাল সীমান্তে সর্বোচ্চ ভারতের সতর্কতা জারি ◈ বিশ্বকাপের নিয়মে একাধিক বদল আনতে চাইছে ফিফা ◈ সংসদ নির্বাচনে প্রচারণায় পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধ ◈ আইপিএল ২০২৬-এর নিলাম হ‌বে আবুধা‌বি‌তে  ◈ আজ পল্টনে জামায়াত-ইসলামী আন্দোলনসহ আট দলের গণসমাবেশ

প্রকাশিত : ১০ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৫৬ সকাল
আপডেট : ১০ আগস্ট, ২০২০, ০৯:৫৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতে অর্ডার দেয়ার ৪৫ মিনিটে পৌঁছে যাবে নিত্যপণ্য, সাপ্লাই চেন তৈরি করছে সুইগি

রাশিদ রিয়াজ : [২] লকডাউনে অনলাইনে খাবার পৌঁছে ভারতে সুপরিচিত সুইগি। এখন অনলাইনে অর্ডার করলে কয়েকটি ভারচুয়াল দোকানের মাধ্রমে বাড়িতে নিত্যপণ্য পৌঁছে দেবে কোম্পানিটি। এসব ভারচুয়াল শপের নাম দেয়া হয়েছে ইনস্টামার্ট। ইকোনমি টাইমস

[৩] কোভিডকালে ক্রেতারা দোকানে যাওয়ার বদলে ফোনে বা অনলাইনে অর্ডার করছেন বেশি। বিশেষ করে মেট্রো শহরগুলিতে ক্রেতাদের মধ্যে এই প্রবণতা অনেক বেশি। বহুজাতিক সংস্থা ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজন, বিগ বাস্কেট ও ডানজো-র মতো কোম্পানিগুলোর সঙ্গে এবার পাল্লা দিতে নামছে ভারতের ব্যাঙ্গালুরুর কোম্পানি সুইগি।

[৪] এদিকে একই ব্যবসায় রিলায়েন্স জিও মার্ট ভারতের ২০০ শহরে তৈরি করেছে নেটওয়ার্ক। সুইগি আপাতত তার অংশীদার ‘ডার্ক স্টোর’ থেকে ২৫০০ পণ্য সরবরাহ করবে। ডার্ক স্টোর অ্যাপনির্ভর একটি কোম্পানি। সুইগির পাইলট প্রজেক্ট শুরু হবে গুরুগ্রাম থেকে। এরপরে বেঙ্গালুরুতে কাজ শুরু করবে ওই সাপ্লাই চেন।

[৫] সুইগির মুখপাত্র জানিয়েছেন, অর্ডার করার ৩০ থেকে ৪৫ মিনিটের মধ্যে বাড়িতে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হবে। অর্ডার দেওয়া যাবে সকাল সাতটা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত। শহুরে ক্রেতাদের নানা রকমের ইনস্ট্যান্ট মিল, স্ন্যাকস, আইসক্রিম, ফল ও শাকসবজি পৌঁছে দেওয়া হবে তাদের বাড়িতে দিনেই।

[৬] কোভিডের আগে ‘অন ডিম্যান্ড ডেলিভারি’-র প্রয়োজন এত ছিল না। অনেকেই সংক্রমণের ভয়ে বাজারে যেতে চাইছেন না। যারা মুদির দোকানে কেনাকাটা করতেন, তারা এখন অনলাইনে অর্ডার করছেন।

[৭] এর আগে সুইগির প্রতিদ্বন্দ্বী জোম্যাটোও অনলাইনে মুদির দোকানের জিনিসপত্র সরবরাহ করতে শুরু করলেও জুলাই মাস থেকে তারা কিছুটা পিছু হটেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়