ইসমাঈল ইমু : [২] এ ঘটনায় গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি কাজ করছে। কমিটি প্রধান অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল আবরার হোসেন জানান, তদন্ত কার্যক্রম চলছে। কোনো তথ্য দেয়া যাচ্ছে না। আমরা তদন্তের প্রাথমিক কার্যক্রম শেষ করেছি। বাকি কার্যক্রম খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে আপনারা জানতে পারবেন। নতুন করে কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তদন্ত কমিটি এ ব্যাপারে সুপারিশ করবে। এ ঘটনায় কারা দায়ী। কিভাবে পালিয়ে গেল সেটা বের করার চেষ্টা করছি।
[৩] কোনাবাড়ি থানার ওসি মো. এমদাদ হোসেন জানান, কয়েদি আবু বকর সিদ্দিক এর আগেও কাশিমপুর কারাগার থেকে ২০১৫ সালের ১৩মে আত্মগোপন করে ছিলেন। তখন তিনি কারাগারের সেল এলাকায় সেপটিক ট্যাংকির ভেতরে লুকিয়ে ছিলেন। পরদিন তাকে ট্যাংকির ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই ঘটনার পর কিছু দিন তাকে কারাগারে শিকল পরিয়ে রাখা হতো। এতে তিনি মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন। পরে তাকে শিকলমুক্ত করে দেয়া হয়।
[৫] আবু বকর সিদ্দিক ২০১১ সালে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফাঁসির আসামি হিসেবে কাশিমপুর কারাগারে আসেন। ২০১২ সালের ২৭ জুলাই তার সাজা সংশোধন করে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেন
উচ্চ আদালত। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :