শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ০৯ আগস্ট, ২০২০, ০২:০২ রাত
আপডেট : ০৯ আগস্ট, ২০২০, ০২:০২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ডিএনসিসি’র ৮৭ স্থাপনায় মিললো এডিসের লার্ভা, সোয়া লাখ টাকা জরিমানা

সুজিৎ নন্দী : [২] এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নগরবাসীকে ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা দিতে ফের অভিযান শুরু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। তৃতীয় ধাপের অভিযানের প্রথম দিন শনিবার ১২ হাজার ৭৩৬টি বাড়ি, স্থাপনা, নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করে ৮৭টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। এছাড়া ৭ হাজার ৩০১টি বাড়ি ও স্থাপনায় এডিস মশা বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যাড। এই সমড ২০টি মামলায় ১ লাখ ২৮ হাজার ৬শ’ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। শনিবার ডিএনসিসির পক্ষ থেকে এতথ্য জানা যায়।

[৩] তৃতীয় পর্যায়ের ১০ দিনব্যাপী বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের প্রথম দিনে শনিবার সকাল ১০টা থেকে ডিএনসিসি ৫৪টি ওয়ার্ডে একযোগে বিশেষ এই পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালিত হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের অভিযানে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭৬টি বাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করে ২ হাজার ৬৮৬টিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়। এতে ৪৮ লাখ ১২ হাজার ৫১০ টাকা জরিমানা করা হয়।

[৪] এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নগরবাসীকে ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা দিতে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলামের নির্দেশনা বছরব্যাপী মশকনিধন কার্যক্রমের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। এরই অংশ হিসেবে কয়েকটি পর্যায়ে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের সিদ্ধান্ত হয়।

[৫] ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মশক নিধন অভিযান বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ৬ থেকে ১৫ জুন প্রথম এবং ৪ থেকে ১৪ জুলাই দ্বিতীয় পর্যায়ের অভিযান শেষে আজ ৮ আগস্ট থেকে তৃতীয় পর্যায়ের ১০ দিনব্যপী অভিযান শুরু হলো। এই চিরুনি অভিযান চলাকালে ভ্রাম্যমাণ আদালত আরও জোরদার করা হয়েছে। যেসব ক্ষেত্রে ভবন বা স্থাপনার মালিক পাওয়া যাবে না, সেসব ক্ষেত্রে প্রয়োজনে নিয়মিত মামলা করা হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়