আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] হংকংয়ের রাজনৈতিক স্বাধীনতার উপর নগ্ন হস্তক্ষেপের অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্লেষকরা বলছেন, লামের উপর অবরোধ আরোপ একটি গুরুতর ব্যাপার। এই ঘটনার পর বেইজিং ও ওয়াশিংটনের চলমান উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে। সিএনএন, ফক্স
[৩] এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট বলেছে, হংকং এর নতুন নিরাপত্তা আইন শঙ্কাজনক। ক্যারি লাম যাদের তাবেদারি করেন, তারা এই আইন ব্যবহার করে সরাসরি রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করবে। এই হতাশাজনক আইনের প্রতিবাদ হিসেবেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
[৪] বিশ্বজুড়ে সমালোচনার পরেও এই আইন সম্পর্কে লাম বলেছেন, কয়েক মাস ধরে চলা বিশৃঙ্খল অবস্থা দূর করতে এই আইন কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। এই আইন অনুযায়ী, বেইজিং এর সমালোচনা অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
[৫] বিবৃতিতে ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট আরও বলেছে, ‘২০১৯ সালে লাম প্রত্যর্পন আইন কার্যকর করার চেষ্টা করেন। ফলে হংকংয়ে বড় ধরণের আন্দোলনের সূচনা হয়। এই আইনটি এবং নতুন আইনটির পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও প্রণয়নের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ক্যারি লাম। এই কালো আইনকে তার মস্তিস্কজাত শিশু বললে ভুল হবে না।’ সম্পাদনা: ইকবাল খান
