সালেহ্ বিপ্লব: [২] বেসরকারি উদ্যোগে প্রথম, বাণিজ্যিক দিক দিয়েও এটি প্রথম মহাকাশ অভিযান, এটি একটি মাইলফলক। এই সাফল্যের মধ্যদিয়ে স্পেস এক্স ও অন্যান্য স্পেস এজেন্সির জন্য বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মানুষজনকে মহাকাশে নিয়ে যাওয়ার পথ সুগম হলো। দুই মাস আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে কাটিয়ে ফেরার পথ ধরেন নভোচারী ডাগ হার্লে ও বব বেনক্যান। তাদের বহনকারী ক্যাপসুলটি বাংলাদেশ সময় রাত একটার দিকে মেক্সিকো উপসাগরে অবতরণ করে। বিবিসি, আল জাজিরা
[৩] অবতরণ করেই হার্লে বার্তা পাঠান, এটি সত্যিই আমাদের জন্যে বিরল সম্মান, অসাধারণ প্রাপ্তি। সঙ্গে সঙ্গে জবাব দেয় স্পেস এক্স মিশন কন্ট্রোল। তারা বলেন, স্পেস এক্স এবং নাসা টিমের পক্ষ থেকে স্বাগতম। স্পেসে এক্সে ভ্রমণের জন্য ধন্যবাদ।
[৪] উপকূলে লে প্রস্তুত ছিলো জাহাজ, চারটি প্যারাস্যুটে বাঁধা ক্যাপসুলটি জলে নেমে এলে ছুটে যায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা জাহাজটি।
[৪] হাউসটনের উদ্দেশে বিমানে ওঠার আগেই দুই নভোচারীর মেডিক্যাল চেক আপ করা হয়েছে, ভালো আছেন দুজনেই।
[৫] দুমাস আগে স্পেস এক্স যেদিন মহাকাশে রওয়ানা করেছিলো, সে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্পেস এক্সের প্রত্যাবর্তনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। এই সাফল্যে টুইটারে তিনি সবাইকে ধন্যবাদ দিয়েছেন।
[৬] বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবেরদের অন্যতম এলন মাস্ক-এর হাত ধরে নাসার সহযোগিতায় টিকেট কেটে মহাকাশে বেড়নোর প্রথম পরীক্ষা সফল হলো।
আপনার মতামত লিখুন :