শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ৩০ জুলাই, ২০২০, ০৩:৩১ রাত
আপডেট : ৩০ জুলাই, ২০২০, ০৩:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বিশ্বে ২০১৯ সালে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ২১২ জন ভূমি ও পরিবেশ অধিকার কর্মী

লিহান লিমা: [২] লন্ডন ভিত্তিক আন্তর্জাতিক এনজিও ‘গ্লোবাল উইটনেস’ বলেছে, এই সংখ্যা ২০১৮ সালের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি। ওই বছর পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষায় শিল্প-কারখানা ও দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় ১৬৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। ডয়েচে ভেলে

[৩] সংস্থাটির গবেষক ম্যারি মেন্টন বলেন, হত্যাকাণ্ডের তদন্ত এবং প্রকৃত কারণ খুঁজতে ব্যর্থতার কারণে এই হত্যা কাণ্ডের প্রকৃত সংখ্যা দ্বিগুণ হলে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। কারণ মাত্র ১০ শতাংশ দোষীকে শাস্তি দেয়া হয়েছে।

[৪] ২০১৯ সালে দুই-তৃতীয়াংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতে। এদের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ আদিবাসী এবং এক-দশমাংশ নারী । সবচেয়ে বেশি পরিবেশবাদী নিহত হয়েছেন কলম্বিয়া (৬৪) ও ফিলিপাইনে (৪৩)। এর পরেই রয়েছে ব্রাজিল, মেক্সিকো, হন্ডুরাস, রোমানিয়া ও গুয়াতেমালা।

[৫] পরিবেশ বিরোধী কোনো নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক খাতের বিরোধিতা করার কারণে ২০১৯ সালে প্রায় ১৪১ জনকে হত্যা করা হয়েছে। খনিজ কার্যক্রমের বিরোধিতা করার জন্য এক-তৃতীয়াংশকে হত্যা করা হয়েছে। এগ্রি-বিজনেসের বিরোধিতা করার কারণে ৩৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে।

[৬] গ্লোবাল উইটনেসের প্রতিবেদনে উঠে আসে, গত কয়েক দশক ধরে, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকার বনাঞ্চলের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর আদিভূমির ক্ষতি ও ধ্বংস করা হচ্ছে। যার পেছনে রয়েছে শিল্প-কারখানার মালিকগোষ্ঠি ও প্রভাবশালী মহল। এদের সঙ্গে স্থানীয় ও জাতীয় সরকারেরও সম্পৃক্ততা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়