শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৩ জুলাই, ২০২০, ১২:২৯ দুপুর
আপডেট : ২৩ জুলাই, ২০২০, ১২:২৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনা ভ্যাকসিনের কোনও দাম দিতে হবে না, মার্কিন কংগ্রেসকে জানালো ৫ ওষুধ কোম্পানি

আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা করছে এমন ৫টি কোম্পানির প্রধানকে তলব করেছিলো মার্কিন হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভস। এই শুনানিতে তারা কংগ্রেসম্যানদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, অতিমহামারীকালে তারা ভ্যাকসিনন থেকে কোনও মুনাফার প্রত্যাশাই করছে না।

[৩] এই শুনানিতে উপস্থিত ছিলো মর্ডানা, মেরেক, জনসন অ্যান্ড জনসন, এজেএন (অ্যাস্ট্রোজেনেকা) এবং ফাইজার।

[৪] শুনানিতে মর্ডানা সরাসরি জানিয়ে দেয়, তারা ভ্যাকসিন থেকে মুনাফা তো দূরের কথা, কোনও দামই নিবে না। এজেএন জানায়, বারডা চুক্তি অনুযায়ী তারা মার্কিন সরকার থেকে ১২০ কোটি ডলার সহায়তা নিয়েছে। সুতরাং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কাছে তারা ৩০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বিনা মুনাফায় বিক্রি করবে। মেরেকও জানিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিন হবে ফ্রি। জনসন অ্যান্ড জনসন কোনও মুনাফা করবে না। আর ফাইজার মনে করে, এই অতিমহামারী কালে আইন করে ভ্যাকসিনের দাম গ্রহণ করা বন্ধ করা উচিৎ।

[৫] ফাইজার জানিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিন কার্যকর হতে হলে দুটি ডোজ গ্রহণ করতে হবে। জনসন অ্যান্ড জনসন এই ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত নয়। মেরেক বিশ্বাস করে একটি ডোজেই তাদের ভ্যাকসিন কার্যকর হবে। এজেএন এর মতে দুটি ডোজ প্রয়োজন হবে। তবে একটিতে কাজ হতে হবে। মর্ডানা বলেছে তাদের ভ্যাকসিন কার্যকর হতে ২ ডোজ লাগবে।

[৬] এ বছরের শেষ নাগাদ ৩০ কোটি ডোজ সরবরাহ করতে পারবে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বা এজেএন। মর্ডানা জানিয়েছে, তারাও সরবরাহ করতে পারবে। সংখ্যাটি আরও বেশি হতে পারে। ফাইজার বলছে, এ বছর তারা ১০ কোটি ডোজ আর ২০২১ সালে ১৬০ কোটি ডোজ সরবরাহ করতে পারবে। ২০২১ সালের মার্চে সরবরাহ করতে পারবে জনসন অ্যান্ড জনসন। আর মেরেক আগামী বছর কয়েক কোটি পিস সরবরাহ করতে পারবে। সম্পাদনা: ইকবাল খান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়