ইসমাঈল ইমু: [২] মঙ্গলবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বসাধরণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সম্প্রতি কিছু উৎসাহী ব্যক্তি, বেসামরিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা (স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, এনজিও, গবেষণা প্রতিষ্ঠান) বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশসীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়াক্রাফট সিষ্টেম, রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ইত্যাদি উড্ডয়ন করছেন।
[৩] অননুমোদিত উড্ডয়নের ফলে নিয়মিত উড্ডয়নকারী বিভিন্ন অনুমোদিত যাত্রীবাহী দেশি বিদেশি বিমান, হেলিকপ্টার এবং দ্রæতগতি সম্পন্ন সামরিক বিমানের সাথে আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে এ ধরনের অননুমোদিত উড্ডয়নের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার প্রতি ঝুঁকি বলে বিবেচিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশে বিদ্যমান আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
[৪] এমতাবস্থায়, জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে কোন ব্যক্তি, সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিষ্টেম, রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান ইত্যাদি উড্ডয়নের নূন্যতম ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিন আগে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওয়েব সাইটে দেয়া নির্ধারিত ফরম অনুযায়ী লিখিত পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষই যে কোন ধরনের বেসামরিক উড্ডয়নের একমাত্র নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ