বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] ইউরোপিয় ওয়েদার ফোরকাস্টে এমন সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। আগস্টমাসে ভারত ও চীনের পানি বাংলাদেশের বন্যাকে দীর্ঘায়িত করেবে।
[৩] তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র এই নদীগুলোর উৎপত্তি স্থলে বৃষ্টি হয়েছে ১০০০ মিলিমিটার। ইতিমধ্যে নদীগুলোর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। আগামী মাসে এই পানি বাংলাদেশকে প্লাবিত করবে।
[৪] ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কর্ডিনেশান সেন্টার জানিয়েছে, ১৮টি জেলা বন্যা কবিলিত হয়েছে। এসব এলাকার সকল ধরনের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধ, সুইচগেট, ডেম ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। দেশে ২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ বন্যা আক্রান্ত। ৫ লাখ ৪৮৮১৯টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ এবং ৫৬ জন বন্যায় মারা গেছেন।
[৫] বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে লালমনির হাট, নিলফামারি, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, রংপুর, ফেনী ও সুনামগঞ্জ।
[৬] জাতীসংঘের আবাসিক কর্ডিনেটর মিয়া সেপ্পু বাংলাদেশকে বন্যা সহায়তা প্রদানের জন্য জাতীসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি এক টুইটবার্তায় বলেন, আমপান, কোভিড ছাড়াও বাংলাদেশ বন্যার চরম চ্যালেঞ্জে পড়েছে। দীর্ঘস্থায়ী বন্যায় মানুষের কাদ্যসহ সকল নিরাপত্তাই অনিশ্চিত।