ইসমাঈল আযহার: [২] শুক্রবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ট্রলারটি ঘাটে আসে। এর আগে গত ২৫ জুন মিয়ানমারের আকিয়াব বন্দরে কয়েকজন মাঝির দেহে করোনাভাইরাস শনাক্তের পর বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত আমদানি-রফতানি বন্ধ হয়। মিয়ানমারের মংডু ও আকিয়াব এই দুই জায়গা থেকেই পণ্যের চালান আসে। বাংলা ট্রিবিউন
[৩] টেকনাফ স্থলবন্দরের ইউনাইটেড ল্যান্ডপোর্ট ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন চৌধুরী জানান, দীর্ঘ বিরতির পর বন্দরের জেটিতে পণ্য আসায় সংশ্লিষ্টদের মধ্যে স্বস্তি ফিরছে।
[৪] আমদানিকারক আবু ছালেক জানান, দীর্ঘদিন পর মিয়ানমার থেকে ১২০ টন আদা ট্রলারে এসেছে। তিনি জানান, মিয়ানমারে কিনে রাখা শত শত টন আদা আকিয়াব বন্দরে রয়েছে। এগুলো আনা যাচ্ছিল না। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর আদা পচে গেছে। এতে ব্যবসায়ীদের লাখ টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে।
[৫] টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা আবছার উদ্দীন জানান, সর্বশেষ গত ৩ জুলাই মিয়ানমার মংডু এবং গত ২৫ জুন আকিয়াব বন্দর থেকে টেকনাফ স্থল বন্দরে পণ্য এসেছিল। এর পর থেকে আর কোন পণ্যবোঝায় ট্রলার বন্দরে আসেনি। সমকাল
[৬] তারা আরও জানান, টেকনাফই হলো মিয়ানমারের সঙ্গে আমদানি-রফতানির একমাত্র স্থলবন্দর। মিয়ানমার থেকে কাঠ, চাল, মাছ, শুঁটকি, আদা, হলুদ, আচার, তেঁতুল, চকলেট, মসলা, মৌসুমি ফল আমদানি হয়। আর বাংলাদেশ থেকে বেশি যায় প্লাস্টিক পণ্য। এছাড়া সীমিত পরিসরে তৈরি পোশাক, সিমেন্ট এবং ওষুধও রফতানি হয়।