[৩] এ নিয়ে ভারতে মোট আক্রান্ত হলেন নয় লক্ষ ৬৮ হাজার ৮৭৬ জন। আক্রান্তের সঙ্গে সংক্রমণের হারও ঊর্ধ্বমুখী। প্রতিদিন যে সংখ্যক মানুষের টেস্ট হচ্ছে, তার মধ্যে যত শতাংশের রিপোর্ট কোভিড পজিটিভ আসছে, সেটাকেই বলা হচ্ছে ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমণের হার ৯ শতাংশ।
[৪] এর মধ্যে মহারাষ্ট্রেই মারা গিয়েছেন ১০ হাজার ৯২৮ জন। মৃত্যুর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা দিল্লিতে প্রাণ গিয়েছে তিন হাজার ৪৮৭ জনের। দু’হাজার ১৬৭ জনের প্রাণহানি নিয়ে মৃত্যু-তালিকার তৃতীয় স্থানে তামিলনাড়ু। গুজরাতে দু’হাজার ৭৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন করোনার কারণে। উত্তরপ্রদেশ (১,০১২) ও পশ্চিমবঙ্গেও (১০০০) মৃত্যুর সংখ্যা হাজার। এর পর ক্রমান্বয়ে রয়েছে কর্নাটক (৯২৮), মধ্যপ্রদেশ (৬৮২), রাজস্থান (৫৩০), অন্ধ্রপ্রদেশ (৪৫২), তেলঙ্গানা (৩৮৬), হরিয়ানা (৩১৯), পঞ্জাব (২২১), জম্মু ও কাশ্মীর (২০৬), বিহার (১৮০)। বাকি রাজ্যগুলিতে মৃতের সংখ্যা এখনও ১০০ পেরোয়নি। তবে শেষ ক’দিনে কর্নাটক ও অন্ধ্রপ্রদেশে দৈনিক মৃত্যু সংখ্যা বৃদ্ধি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের।
[৫] আক্রান্ত দ্রুত হারে বাড়লেও, ভারতে করোনা রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার পরিসংখ্যানটাও বেশ স্বস্তিদায়ক। আক্রান্ত হওয়ার পর এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ছ’লক্ষেরও বেশি মানুষ। অর্থাৎ মোট আক্রান্তের ৬৩ শতাংশই সুস্থ হয়ে উঠছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২০ হাজার ৭৮৩ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট ছ’লক্ষ ১২ হাজার ৮১৪ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হলেন।
আপনার মতামত লিখুন :