শিরোনাম
◈ কোন কোন উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমার কাছে ‘নাম ও কণ্ঠ রেকর্ড আছে’ : জামায়াতের নায়েবে আমীর ◈ রাজনী‌তির ময়দা‌নে আ‌লোচনা তু‌ঙ্গে, বাংলাদেশে সেফ এক্সিট কারা নিয়েছিলেন? ◈ বিমান নিরাপত্তায় বাংলাদেশে ঐতিহাসিক অগ্রগতি, নিন্দা থেকে প্রশংসায় বাংলাদেশ ◈ রোনালদোর রেকর্ড, হা‌ঙ্গে‌রির স‌ঙ্গে ড্র করায় বিশ্বকা‌পে ওঠার অপেক্ষা বাড়ল পর্তুগালের ◈ রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি : প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক ◈ সবার আগে ইউ‌রোপ থে‌কে ২০২৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড ◈ হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর মিরাজ : ইচ্ছা করে কেউ খারাপ খেলে না, আমরা এতটা খারাপ দল না ◈ বিশ্বকাপের আগে জাপানের কাছে হারলো ব্রাজিল  ◈ সিঙ্গাপুরের কাছে হে‌রে গে‌লো ভারত, এশিয়ান কাপে যোগ্যতা অর্জনের পথ আরও কঠিন হল সুনীলদের ◈ জুলাই সনদ চূড়ান্ত, যেসব বিষয়ে একমত বা ভিন্নমত রাজনৈতিক দলগুলোর

প্রকাশিত : ১৪ জুলাই, ২০২০, ০৯:১৬ সকাল
আপডেট : ১৪ জুলাই, ২০২০, ০৯:১৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মির্জাগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎতের অভিযোগ

মির্জাগঞ্জ প্রতিনিধি: [২] পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের ¯িøপের অর্থ আত্মসাৎ ও মালামাল বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমনই অভিযোগ পাওয়া যায় উপজেলার (এস এম সি) ১০ নং বাজিতা দর্গাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নেছার উদ্দীনের বিরুদ্ধে।

[৩] এ ব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতি হাজী মো. লতিফ মোল্লা প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে। অভিযোগে ভিত্তিত্বে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষ অফিস অভিযোগটি আমলে নিয়ে উপজেলা সরকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদ জমা দেয়ার নির্দেশ প্রদান করেছেন।

[৪] অভিযোগে বলা হয়, বাজিতা দর্গাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নেছার উদ্দীন ওই বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুনীতি করে আসছেন। তিনি ২০১৮/১৯ অর্থ বছরের ¯িøপের ৫০ হাজার, রুটিন মেনটিসের ৪০ হাজার, প্রাক-প্রাথমিকের ১০ হাজার, এবং দূর্যোগ ৫ হাজার টাকা দিয়ে কোন কাজ করেনি। এ বিষয়ে তার কাছে হিসেব চাইলে বিভিন্ন টালবাহানা করে এবং মনগড়া হিসেবে দেয়।

[৫] এছাড়াও কারো সাথে কোন আলোচনা করে বিদ্যালের বিভিন্ন পুরাতন আসবাবপত্র বিক্রি করে ১৮ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. লতিফ মোল্লা বলেন, গত অর্থ বছরে বিদ্যারয়ে সরকারি ভাবে যে পরিমানে টাকা বরাদ্দ এসেছে। তা ভূয়া ভাউচার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিয়ে বিল উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন।

[৬] উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রবিউল ইসলাম বলেন, অভিযোগের কপি পেয়েছি। তদন্তের জন্য উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেলেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সম্পাদনা : সাদেক আলী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়