লাইজুল ইসলাম : [২] দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক বিভাগের সূত্র জানায়, এই মুহুর্তে কতগুলো হাসপাতাল ক্লিনিক আছে সেই তালিকাই হালনাগাদ করা নেই। সূত্র জানায়, পুরোনো নথি দিয়েই এখনো হাসপাতাল ও ক্লিনিকের দেখভাল চলছে।
[৩] রিজেন্ট হাসপাতালের কর্মকান্ড সবার সামনে আসার পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল বিভাগের প্রধানসহ অন্যান্যদের টনক নড়ে। হাসপাতাল বিভাগের প্রধানসহ কর্মকর্তারা কেউ জানেই না কোন কোন হাসাতালের লাইসেন্সের মেয়াদ কত দিন আছে বা কবে নাগাদ শেষ হবে। আর এগুলো জানতেই নতুন করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। যারা রাজধানীর হাসপাতালগুলোর খোঁজ খবর নিবেন।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, রাজধানীর ভিতরের প্রাইভেট হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর লাইসেন্সের মেয়াদ আছে কি না তা ক্ষতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হয়ছে। ৩ থেকে ৫ সদস্যের কমিটি কাজ করছে। তবে ঢাকার বাইরের হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
[৫] অদিধদপ্তরের মুখপাত্র ডা. আয়শা আক্তার বলেন, রিজেন্টের ঘটনার পর হাসপাতাল বিভাগের ওপর চাপ এসেছে। স্বাভাবিক ভাগেই এই অবস্থায় নজরদারিতো বাড়বেই। রাজধানীর সব হাসপাতালগুলোই আবার পরিদর্শন করবে অধিদপ্তরের হাসপাতাল বিভাগের কর্মকর্তারা।
[৬] এদিকে, রাজধানী ও সারাদেশে কতগুলো হাসপাতাল ও ক্লিনিক আছে তা জানতে দুই দিন হাসপাতাল বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তারা কথা বলেননি।
আপনার মতামত লিখুন :