মহসীন কবির : [২] বুধাবার (৮ জুলাই) সকালে দুদক কার্যালয়ে হাজির হন তারা। গত ১ জুলাই দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির পরিচালক ও অনুসন্ধান দলের প্রধান মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী তাদের তলবি নোটিশ দেন। চ্যানেল২৪ ও ডিবিসি টিভি
[৩] স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তররে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নিম্নমানের মাস্ক, পিপিই ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সরঞ্জাম ক্রয়সহ বিভিন্ন হাসপাতলে সরবরাহ করার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধ অর্জনের অভিযোগে সুষ্ঠু অনুসন্ধানের জন্য জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে বলে দুদকের নোটিশে জানানো হয়।
[৪] গত ২১ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের যথাক্রমে সচিব, মহাপরিচালক ও পরিচালক বরাবর পাঠানো চিঠিতে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করা হয়। গত ১৫ জুন চার সদস্যের টিম গঠন করা হয়। অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন—দুদকের উপ-পরিচালক নুরুল হুদা, সহকারী পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান ও আতাউর রহমান।
[৫] গত ১০ জুন দুদকের প্রধান কার্যালয়ে থেকে এক জরুরি বৈঠকে করোনাকালে এন-৯৫ মাস্ক, পিপিইসহ বিভিন্ন সুরক্ষা সামগ্রী ক্রয়ে অনিয়ম-দুর্নীতি-প্রতারণা বা জাল জালিয়াতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
[৬] এন-৯৫ মাস্ক এবং পিপিই ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মাধ্যমে অনিয়ম-দুর্নীতি বা প্রতারণার কিছু অভিযোগ দুদকের হটলাইনে (১০৬) আসে বলে জানা গেছে। অভিযোগ রয়েছে, সিএমএসডির ৯০০ কোটি টাকার কেনাকাটায় দুর্নীতি ও অনিয়ম হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :