শিরোনাম
◈ রিটার্ন না দেওয়া টিআইএনধারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের নির্দেশ ◈ সকালে উঠেই এক লিটার পানি পান: কতটা উপকারী? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? ◈ তারেক-জুবাইদার দুর্নীতির মামলায় ‘ত্রুটিপূর্ণ বিচার’, পূর্ণাঙ্গ রায়ে খালাস হাইকোর্টে ◈ বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই তরুণীকে নিয়ে যা বললেন আহমাদুল্লাহ (ভিডিও) ◈ জুলাই স্মরণে ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি (ভিডিও) ◈ পর্যাপ্ত অর্থ ও হোটেল বুকিং না থাকায় কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে ৯৬ বাংলাদেশি আটক ◈ বাড়ির নিচতলায় গ্যারেজে বসে চোখের পানি ফেলছেন, ছেলের বিরুদ্ধে মাকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ ◈ ইংল‌্যা‌ন্ডের লর্ডসে ডুবলো ভার‌তের রণতরী, সিরিজে এ‌গি‌য়ে গে‌লো ইং‌রেজরা ◈ কানাডার টরন্টো শহরে ইসকনের রথযাত্রায় ডিম নিক্ষেপ, ঘটনায় ভারতের গভীর উদ্বেগ (ভিডিও) ◈ একটি দল লম্বা লম্বা কথা বলা ছাড়া সুকৌশলে চাঁদা ও হাদিয়া নেওয়া ছাড়া কোনো কাজ করে না: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২০, ০৫:৪৮ সকাল
আপডেট : ০৬ জুলাই, ২০২০, ০৫:৪৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আমরা উপকূলের ভূগর্ভে বহু ক্ষেপণাস্ত্র শহর নির্মাণ করেছি: ইরানি কমান্ডার

ডেস্ক রিপোর্ট  :[২]আমরা সাগর উপকূলে ভূগর্ভে বহু ক্ষেপণাস্ত্র শহর নির্মাণ করেছি। এসব ভূগর্ভস্থ শহর থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার আধুনিক সব ধরণের ব্যবস্থা রয়েছে। বললেন ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র নৌ ইউনিটের প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল আলী রেজা তাংসিরি।

[৩] সম্প্রতি ইরানের ‘সুবহে সাদেক’ সাময়িকীকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ তথ্য জানান। তাংসিরি বলেন, পারস্য উপসাগর ও মোকরান উপকূল জুড়েই রয়েছে আইআরজিসি ও সেনাবাহিনীর ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র শহর। এছাড়া পারস্য উপসাগর এবং ওমান সাগরের সর্বত্রই আমাদের উপস্থিতি রয়েছে। এটা শত্রুপক্ষ খুব ভালো করেই জানে। এছাড়া এমন স্থানে আমাদের উপস্থিতি আছে যা শত্রুপক্ষ কল্পনাও করতে পারে না।

[৪]তিনি আরও বলেন, আইআরজিসি’র পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীর (বাসিজ) ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এই স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীর নৌ ইউনিটের অধীনে বর্তমানে ২৩ হাজার সদস্য রয়েছে। আমাদের পুরো উপকূলকেই ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত করা হয়েছে। আর ভূগর্ভস্থ শহরগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের উপযোগী করে গড়ে তোলা হয়েছে। এটা মনে রাখত হবে এগুলো কোনো স্লোগান নয়, এটা বাস্তবতা।

[৫]তিনি আরও বলেন, হরমুজ প্রণালীতে যখনি কোনও নৌযান প্রবেশ করে সাথে সাথে সেটা আমাদের পর্যবেক্ষণে চলে আসে। সেখান থেকে বের হওয়ার আগ পর্যন্ত ওই নৌযানের সব ধরণের তৎপরতা আমরা নজরদারি করি। এসব নৌযান ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে এবং ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা কতটুকু তা শত্রুপক্ষ জানে।

উৎসঃ ফাতেহ২৪

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়