শিরোনাম
◈ শাহজালালে কার্গো ভিলেজে আগুনের ঘটনা নাশকতা নয়: প্রেস সচিব ◈ সব প্রতিষ্ঠানে চালু হবে আন্তঃলেনদেন ব্যবস্থা, দরকার হবে না ক্যাশ-আউট ◈ ট্রাফিক পুলিশের জরিমানার ক্ষমতাসহ শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা জারি ◈ কড়াইল বস্তিতে আগুন: নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ২১ ইউনিট (ভিডিও) ◈ দ‌ক্ষিণ আ‌ফ্রিকার সাম‌নে থরথর করে কাঁপছে ভারতীয় ব্যাটিং, আবার হোয়াইটওয়াশের আশঙ্কা ◈ কোনো দলই সুপার ওভারে  অভ্যস্ত নয়, দেশে ফিরে জানা‌লেন আকবর আ‌লি  ◈ হিজবুল্লাহ অবশ্যই প্রভাবশালী কমান্ডার হত্যার জবাব দেবে এবং সেটা হবে অত্যন্ত বেদনাদায়ক: আরব বিশ্লেষক ◈ বেনাপোল বন্দরে আমদানি–রফতানি ৩৩৪ ট্রাক, পাসপোর্টধারী যাতায়াত ১,৯১৬ ◈ গেজেট প্রকাশ বুধবারের মধ্যে, গণভোটের ব্যালট হবে ভিন্ন রংয়ের: আইন উপদেষ্টা ◈ বিএনপি নির্বাচনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত: রিজভী

প্রকাশিত : ০১ জুলাই, ২০২০, ০৬:০৩ সকাল
আপডেট : ০১ জুলাই, ২০২০, ০৬:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] গরু নিয়ে দুশ্চিন্তায় পাবনার খামারি

আবুল কালাম:[২] আসন্ন কোরবানির ঈদের আর এক মাস বাকি থাকলেও মুখে হাসি নেই পাবনার হাজার হাজার খামারিদের। চিন্তার ছাপ তাদের আঁকড়ে ধরেছে। ধার-দেনা করে সারা বছর গরু লালন পালন করে কোভিডের এসব গরু, ছাগল, মহিষ বিক্রি করাই এখন দায় ।

[৩] পাবনা জেলার সদর, আটঘরিয়া, ঈশ্বরদী, সাঁথিয়া, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি খামার রয়েছে। এসব এলাকার প্রায় ৫০ হাজার ছোটবড় খামারী দেড় লাখ গরু, ছাগল, মহিষ ও ভেড়া মোটাতাজা করেন কোরবানি হাটে বিক্রির উদ্দেশ্যে। সারা বছর কষ্ট করে হলেও এসব পশু পালন করেন তারা।

[৪] বিগত কোরবানি ঈদগুলোতে ঈদের একমাস আগ থেকেই রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যাপারীরা গ্রামে গ্রামে গরু কিনতে শুরু করেন।

[৫] কিন্তু এবার ঈদ আসলেও গরু কেনার কোন পার্টি নেই। দু একজন ব্যাপারী আসলে এক লাখ টাকার গরু দাম বলে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা।

[৬] জেলার পুষ্পপাড়া, একদন্ত, হাজিরহাট, কাশিনাথপুর, চতুরহাট, করমজা, বেড়া, ভাঙ্গুড়া ও চাটমোহরের মত বড় বড় পশুর হাটগুলিতে তেমন সাড়া নেই।

[৮] সদর উপজেলার চকউগ্রগড়, জোয়ারদহ, জয়কৃষ্ণপুর, গয়েশপুর, জালালপুর, শালাইপুর এলাকার খামারি শহিদ শেখ, আযম শেখ, আজিজল মল্লিক, তাজু প্রামানিক, মফিজ মন্ডল, আয়েজ উদ্দিন, হান্নান হুজুর জানান, ভ’ষি, খৈল, সয়াবিন, ভ’ট্টাসহ গো-খাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু লালন পালনে এবার খরচও একটু বেশি হয়েছে। তারপর যদি বিক্রি না করতে পারি তাহলে পথে বসা ছাড়া কোন উপায় থাকবে না খামারিদের।

[৯] পাবনা জেলাপ্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ড. আল মামুন জানান, খামারিদের হতাশ হওয়ার কোন কারন দেখি না। করোনার কারণে ভারত থেকে এবার কোন গরু আমদানি হচ্ছে না। দেশীয় গরু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটাতে হবে। সুতরাং খামারিরা তাদের তৈরি গরু ছাগল বিক্রি করেই বেশ লাভবান হবেন এমনটাই আশা করা যায়। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়