শাহীন খন্দকার : [২] শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত-মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা একথা জানান। তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নেতৃত্বে জোনিং পদ্ধতি নিয়ে একটি পরামর্শ কমিটি কাজ করছে। সংক্রমন বিস্তারের সর্বাধিক ঝুঁকি, মাঝারী ঝুঁকি এবং কম ঝুঁকির উপর নির্ভর করে রেড, ইয়োলো বা গ্রীন জোন নির্ধারন করা হয় যা একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে স্থায়ীভাবে কোন অঞ্চল বা এলাকাকে রেড জোন ঘোষনা বা বাতিল করা হয় নাই।
[৩] দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু এলাকাকে রেড জোন করা হচ্ছে। ঢাকা ওয়ারির নির্ধারিত এলাকা চিহ্নিত করে পরীক্ষামূলক রেড জোন বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিস্ট মন্ত্রনালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। পূর্ব রাজাবাজারে রেড জোন চলমান আছে। পরামর্শ কমিটির গাইডলাইন অনুসারে এবং স্থানীয় পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে যেখানে যেমনভাবে প্রয়োজন সেভাবে রেড জোন বাস্তবায়নের কাজ চলমান আছে।
[৪] কমিটির চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের প্রতিনিধি একজন, এটুআই তিনজন, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা (স্বাস্থ্য অধিদপ্তর) দুইজন, আইইডিসিআরের একজন, ওএপিডেমিওলজিস্ট একজন, মেটারনাল অ্যান্ড চাইল্ড হেলথ রিসার্চ আইসিডিডিআরবি একজন, সেন্টার ফর ইঞ্জুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ একজন, পাবলিক হেলথ অ্যাসসোসিয়েশনের একজন এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রাক্তন মহাপরিচালক রয়েছেন কমিটিতে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :