সিরাজুল ইসলাম : [২] উপজেলার টলটলিয়াপাড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে বৃহস্পতিবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। তার নাম গোলাম মোস্তফা। তিনি উপজেলার মমতাজ মোস্তফা আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ক্রীড়া শিক্ষক ছিলেন।
[৩] গোলাম মোস্তফা প্রায় দেড় যুগ আগে পাশের ফরিদপুর উপজেলার পৌর মহিলা ডিগ্রি কলেজে ক্রীড়া শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এমপিওভুক্ত না হওয়ায় তিনি চাকরি ছাড়েন। এরপর তিনি মমতাজ মোস্তফা আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ক্রীড়া শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। সম্প্রতি এ প্রতিষ্ঠানের ছয় শিক্ষক এমপিওভুক্ত হন। বিপিএড ডিগ্রির মূল মার্কশিট না থাকায় এমপিও থেকে বাদ পড়েন গোলাম মোস্তফা। অফিস বন্ধ থাকায় তিনি মূল মার্কশিট উত্তোলন করতে পারেননি। বৃহস্পতিবার ভোরে বাসার বারান্দার গ্রিলের সঙ্গে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।
[৪] গোলাম মোস্তফার স্ত্রী স্কুল শিক্ষিকা ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ছোট্ট একটি সমস্যায় তার বেতন হয়নি। এ কারণে তার স্বামী খুব হতাশায় ভুগছিলেন।
[৫] ভাঙ্গুড়া থানার ওসি মাসুদ রানা বলেন, ময়নাতদন্তের পর গোলাম মোস্তফার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন