লাইজুল ইসলাম : [২] বুধবার অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন দায়িত্বশীল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, নমুনা সংগ্রহ, বুথ স্থাপন ও প্রশিক্ষণের সব অনুমতি বাতিল করা হয়েছে।
[৩] কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের পর নমুনা পরীক্ষার সুবিধার্থে জেকেজি হেলথকেয়ারকে অনুমতি দেয়া হয় বুথ স্থাপনের। রোগীর নমুনা সংগ্রহের অনুমতিসহ তাদের কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্যেও অনুমতি পায় সংস্থাটি।
[৪] এর জন্য যা যা প্রয়োজন তার সবই সরবরাহ করা হতো সরকারিভাবে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি এই সুবিধা নিয়ে বাসায় গিয়ে অবৈধভাবে নমুনা সংগ্রহ করতো, যার কোনো অনুমতি ছিলো না। আবার বাসা থেকে সংগ্রহ করা নমুনার ফলাফল দেয়ার ক্ষেত্রেও মানা হতো না সরকারি নিয়ম। আর এভাবে প্রতিষ্ঠানটি হাতিয়ে নিয়েছে বিশাল অংকের টাকা।
[৫] অভিযোগ পাওয়ার পর গত মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির ৫ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
[৬] এ বিষয়ে জেকেজির সংশ্লিষ্টরা কিছুই বলতে চাইছেন না। জেকেজি’র কার্যক্রমে জড়িতরাও মুখ খুলছেন না। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব