সিরাজুল ইসলাম : [২] ভারতে শনাক্তের সংখ্যা ২ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫৪ জন। যুক্তরাজ্যে এই সংখ্যাটা ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৮৮।
[৩] তালিকার শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২০ লাখের বেশি মানুষের দেহে নভেল করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলে এ সংখ্যা পৌনে আট লাখেরও বেশি। তৃতীয় স্থানে থাকা রাশিয়ায় আক্রান্ত ইতোমধ্যে ৫ লাখ ছাড়িয়েছে।
[৪] এনডিটিভির প্রতিবেদনে বৃহস্পতিবার বলা হয়, ভারতে ২৪ মে থেকে নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়তে শুরু করে। ওইদিন শীর্ষ আক্রান্ত দেশের তালিকায় ভারত ছিলো দশম।
[৫] দ্রæত সংক্রমণ শুরুর পর দেশটি টপকে যায় চীনকে। গত ডিসেম্বরের শেষদিকে এই চীনের উহান থেকেই ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাব শুরু হয়েছিলো। এছাড়া চীনের পর ভাইরাসটি সংক্রমণের কেন্দ্রস্থল ইতালি ও স্পেনকেও ছাড়িয়ে যায় ভারত। পেছনে পড়ে যায় জার্মানি, ফ্রান্স, তুরস্ক ও ইরানও।
[৬] প্রাদুর্ভাব শুরুর পর ২৫ মার্চ লকডাউন ঘোষণা করে নরেন্দ্র মোদি সরকার। তখন আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছিলেন পাঁচ শতাধিক মানুষ। এরপর লকডাউন জারি ছিলো যেকোনো দেশের চেয়ে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে। তবুও ভাইরাসটির সংক্রমণ রুখতে পারেনি বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনবহুল এই দেশটি।
[৮] দেশটিতে প্রতিদিন প্রায় দশ হাজার মানুষ শনাক্ত হচ্ছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯ হাজার ৯৯৭ জন শনাক্ত হয়েছেন। মৃতের সংখ্যা এখন ৮ হাজার ১০২ জন।
আপনার মতামত লিখুন :