শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ০৫ জুন, ২০২০, ০৭:০৮ সকাল
আপডেট : ০৫ জুন, ২০২০, ০৭:০৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] গান্ধী মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতের কাছে ক্ষমা চাইল যুক্তরাষ্ট্র

ডেস্ক রিপোর্ট : [২] কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র। সেই বিক্ষোভ থেকেই কেউ বা কারা ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে গান্ধী মূর্তি ভাঙচুর করে চলে যায়। এই ঘটনার জন্য ভারতের কাছে ক্ষমা চাইলেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন জাস্টার। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘ওয়াশিংটনে গান্ধী মূর্তিতে ভাঙচুর করা হয়েছে দেখে খুবই খারাপ লাগছে। আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। জর্জ ফ্লয়েডকে হত্যা ও তারপরের লুঠপাটের নিন্দা করছি। আমরা যেকোনও ধরণের বৈষম্য ও গোঁড়ামির বিরুদ্ধে। আমরা ঘুরে দাঁড়াবই।’ খবর এনডিটিভির।

[৩] কয়েকদিন আগে জর্জ ফ্লয়েড নামে এক কৃষ্ণাঙ্গর গলায় হাঁটু চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। সেই ভিডিয়ো ভাইরালও হয়ে যায়। অবশেষে শুক্রবার ওই অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। গত ২৫ মে এই ঘটনা ঘটে আমেরিকার মিনিয়াপোলিসে। ওই কৃষ্ণাঙ্গ মারা যাওয়ার পরপরই ঘটনায় যুক্ত চার পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়। যে পুলিশকর্মী ওই কৃষ্ণাঙ্গের গলায় হাঁটু চেপে বসেছিলেন তার নাম ডেরেক চৌভিন। ওই ঘটনার পর থেকেই মিনিয়াপোলিসে কার্যত আগুন জ্বলছে। বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে গিয়েছে অন্যান্য শহরেও। সম্প্রতি, ফ্লয়েডকে অটোপসি রিপোর্টে জানা গিয়েছে, বাইরে থেকে বল প্রয়োগ করার ফলেই তার দেহে অক্সিজেনের পরিবহন কমে যায় এবং তার মৃত্যু হয়।

[৪] অন্যদিকে, এই বিক্ষোভের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আলটপকা মন্তব্য পরিস্থিতি আরও জটিল করে দিয়েছে। দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পরই ট্রাম্প টুইট করেছিলেন, ‘লুটপাট শুরু হলেই গুলি করা হবে।’ আরেকটি টুইটে তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক মেয়র ও গভর্নরকে কড়া হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যদি কোনও শহর বা রাজ্য মানুষ ও সম্পত্তি বাঁচানোর স্বার্থে কড়া না হন, তাহলে আমি মার্কিন সেনাবাহিনী ডেকে খুব সহজে সব ঠান্ডা করে দেব।’ এই টুইটের পরেই সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শেষমেষ বুধবার খানিকটা ঢোক গিলেই ট্রাম্প বলেন আমেরিকার নাগরিকদের ওপর সেনাবাহিনী তিনি ব্যবহার করবেন না।
বিডি-প্রতিদিন,

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়