রাজু চৌধুরী :[২] সরকারি সিদ্ধান্তে সীমিত আকারে চালু হয়েছে অফিস, বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ গণপরিবহন। কিছুটা স্থবিরতা কেটেছে চট্টগ্রাম বাসীর দৈনন্দিন জীবনে।
[৩] মঙ্গলবার (২ জুন) সকাল থেকেই নগরজুড়ে শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার শুরু হওয়া ঘন্টায় ৫৬ কি.মি বেগে বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ের কারণে ঝড়ো আবহওয়া বিরাজমান থাকবে।আবহাওয়া পূর্বাভাস কর্মকর্তারা কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন হালকা বৃষ্টি থাকবে।
[৪] আবহাওয়া অধিদপ্তরের রেকর্ড অনুযায়ী মঙ্গলবার (২ জুন) সকাল থেকে চট্টগ্রামের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় ২৭.৩ ডিগ্রী। আরো ২/৩টি কালবৈশাখীর সম্ভাবনা থাকলেও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে আংশিক কর্মব্যস্ততায় ফিরে আসা জনসাধারণকে সড়কে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
[৫] বৃষ্টির কারণে নগরের দুই নম্বর গেট, চকবাজার, কোতোয়ালী, নিউমার্কেট, স্টেশন রোড, আগ্রাবাদ সহ বিভিন্ন এলাকা অনেকটা ফাঁকা ছিল। তবে যারা বিশেষ প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হয়েছেন তাদের প্রত্যেকেই বৃষ্টির কারণে সমস্যায় পড়েন। কোথাও কোথাও গর্তে পানি জমেছে অনেক স্থানে ছোটখাটো দুর্ঘটনা ঘটেছে।
[৬] এতদিন সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী গণপরিবহন এবং যেকোনো ধরনের যান চলাচল বন্ধ থাকায় সড়ক দূর্ঘটনা খুবই কম ছিল। এদিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী চালকরা গণপরিবহনে এই বৃষ্টির মাঝে যাত্রী পরিবহন করতে কতটুকুু সচেত হবেন বা আদৌ সম্ভব হবে কিনা তাও জনগনের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে । সম্পাদনা:জেরিন আহমেদ