লাইজুল ইসলাম : [৩] বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাবেদ আহমেদ জানান, আরো কিছুদিন যদি বন্ধ থাকে তবে আরো বড় অংকের লোকসানের মুখে পরবে হোটেল ও মোটেলসহ পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। তাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে দ্রুত হোটেল ও মোটেল খুলতে একটি নির্দেশিকা তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
[৪] জাবেদ আহমেদ বলেন, পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জরিত শুধু দেড় লাখ লোকের চাকরিই জায়নি। এর সঙ্গে ৪০ লাখ মানুষের আয় বন্ধ হয়েছে। এই অবস্থায় যদি পর্যটন ব্যবসা শুরু করা না যায় তবে চাকরি হারাবে তিন লাখের বেশি মানুষ। অমানবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে দেশে। তাই ট্যুরিজম বোর্ড পর্যটন কেন্দ্রগুলো ওপেন করার চেষ্টা চলছে।
[৫] বন্ধ অবস্থা থেকে বের হতে না পারলে লোকসানের পরিমান ৭ হাজার কোটি টাকার ওপরে গিয়ে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বহী। তিনি বলেন, এই ক্ষতির দিকে যাতে যেতে না হয় সেজন্য স্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর এসওপি করা হচ্ছে। এতে স্বাস্থ্যবিধিসহ হোটেল ও পর্যটকদের জন্য বিবিধ নির্দেশনা লিপিবদ্ধ থাকবে।
[৬] সবাই মিলে এটি প্রস্তুতের পর দেওয়া হবে পর্যটন মন্ত্রণালয়ে। তারা এসওপি পর্যালোচনা করবেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে নির্দেশনার কিছু বিষয় যোগ বা বাদ দিয়ে অনুমোদন দিবে। তারপর সেই গাইডলাইন অনুযায়ী পর্যটন ব্যবসা শুরু হবে।
আপনার মতামত লিখুন :