লাইজুল ইসলাম : [২] কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের কারণে সারাবিশ্বে বন্ধ আছে বিমান চলাচল। কয়েকটি দেশ ইতমধ্যে অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল শুরু করেছে। বাংলাদেশেও হয়তো খুব দ্রুতই শুরু হতে পারে অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল।
[৩] বিমান চলাচলের জন্য বিমানবন্দরগুলোকে বেশ কিছুদিন আগেই নির্দেশনা দিয়েছিলো বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। আইকা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা মেনে প্রস্তুতির কথা বলা হয়। বাংলাদেশ সরকার সব কিছু ৩১ মে থেকে সিমিত আকারে চলাচলের অনুমতি দিয়েছে।
[৪] হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ উল আহসান বলেন, বেশ কিছু ব্যবস্থা স্বাস্থ্যবিধি মেনে করা হয়েছে। এয়ারপোর্টে এন্ট্রির সময় স্যানেটাইজের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এয়ারপোর্টে ঢোকার সময় যাত্রীদের হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক ও পিপিই সরবরাহ করবে এয়ারলাইন্সগুলো।
[৫] গ্রুপ ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ উল আহসান বলেন, বিভিন্ন জায়গায় যেখানে যাত্রীরা লাইন দেয় সেখানে আমরা মার্কিং করে দিয়েছি। শুধু মার্কিং না, যাত্রীরা প্রতি স্টেপ কোথায় দিবে সেটাও মার্কিং করা আছে। যাত্রীদের মধ্যে ডিসটেন্স তৈরিতে এটা করা হয়েছে। প্রত্যেকটি বসার জায়গা ও চলাচলের জায়গা নির্দিষ্ট করা হয়েছে। যাতে ফ্লাইট গেলেই সব কিছু আবার ডিজইনফেকশন করা যায়।
[৬] তৌহিদ উল আহসান বলেন, এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, ফ্লাইটের ভেতরের ডিজইনফেকশন করার বিষয়ে। যাত্রীরা নামার সঙ্গে সঙ্গেই এটা করতে হবে। তাদের নিজেদের সেফটি নিজেদেরই করতে হবে।
[৭] পরিচালক তৌহিদ উল আহসান বলেন, যেহেতু আমাদের অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল ছোট। লাগেজ স্থানটিও ছোট। তাই কয়েকটি ফ্লাইটের লাগেজ একসঙ্গে হবে না। একটার পর একটার লাগেজ আসবে।
আপনার মতামত লিখুন :