সালেহ্ বিপ্লব : [২] ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসাইন গণমাধ্যমকে জানান, গঠিত কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
[৩] অগ্নিকাণ্ডের পর প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে তিনি জানান, ইউনাইটেড হাসপাতালের মূল ভবনের পাশে করোনা রোগীদের জন্য অস্থায়ী আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি করা হয়েছিলো। সেখানে কোনো অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিলো না। মূল ভবনে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র থাকলেও ব্যবহার করার সুযোগ পায়নি হাসপাতালের স্টাফরা।
[৪] ডিজি আরো জানান, আইসোলেশন ওয়ার্ডে চারটি রুম। একটি রুমে দেখা গেছে, এসি দুমড়ে-মুচড়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এসি মেশিনে বিস্ফোরণ ঘটে, এরপর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে আগুন ।
[৫] তিনি জানান, আইসোলেশন ওয়ার্ডে ডাক্তার নার্সও ছিল। অগ্নিকাণ্ডের সময় বের হয়ে গেলেও ওই ৫ রোগী পারেননি।