চট্টগ্রাম প্রতিনিধি : [২] দেশে প্রচলিত নিয়মের একদিন আগেই সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে এসব গ্রামের প্রায় দুই হাজার পরিবার ঈদ উদযাপন করছেন।
[৩] ইতোমধ্যেই গ্রামগুলোতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের নামাজ শেষে মহান আল্লাহর কাছে দেশ ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মুনাজাত করেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা।
[৪] রোববার সকাল সাড়ে সাতটায় সাতকানিয়ার মীর্জাখীল দরবার শরিফে ঈদের সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে দরবারের সাজ্জাদানশীন মাওলানা ড. মোহাম্মদ মকছুদুর রহমানের ইমামতি করেন। সাতকানিয়া মীর্জারখীল দরবার ও চন্দনাইশ জাহাঁগিরিয়া দরবার শরিফের অনুসারীরা আড়াই’শ বছর ধরে এদেশে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে আসছেন।
[৫] আজ দক্ষিণ চট্টগ্রামে যেসব গ্রামে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে- সাতকানিয়ার মীর্জারখীল, চরতি, সুইপুর, গাটিয়াডাঙ্গা ও কেরাণীহাট, পটিয়া উপজেলার কালারপোল, হাইদগাঁও, মল্লপাড়া ও বাহুলী, চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, গাছবাড়িয়া, হারালা, বাইনজুড়ী, কানাইমাদারি ও ঢেমশা, আনোয়ারার তৈলারদ্বীপ, বরুমছড়া, বারখাইন, সরকারহাট, গহিরা ও বারশত, বোয়ালখালী উপজেলার চরণদ্বীপ, খরণদ্বীপ, পূর্ব গোমদণ্ডী ও পশ্চিম কধুরখীল, বাঁশখালী উপজেলার কালীপুর, চাম্বল, শেখেরখীল, পুঁইছড়ি ও ডোমার এবং লোহাগাড়ার ধর্মপুর ও কলাউজান। সম্পাদনা : জেরিন আহমদ
আপনার মতামত লিখুন :