শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২০, ০৪:১৮ সকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০২০, ০৪:১৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] রাজস্ব আদায়ের বড় চ্যালেঞ্জে এনবিআর

মো. আখতারুজ্জামান : [২] করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের ব্যবসা বাণিজ্যসহ পুরো অর্থনীতি। ফলে খারাপ অবস্থার মধ্যে পড়েছে মূল্য সংযোজন কর আদায়। দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসা বন্ধ থাকায় অনেক ব্যবসায়ীর কর বকেয়া পড়েছে। এ সব বকেয়া কর আদায়ে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

[৩] এনবিআর সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত মূসক আদায়ের হার ছিল গত অর্থবছরের এ সময়ের তুলনায় ৬ শতাংশ বেশি। এপ্রিলে এসে তা গত অর্থবছরের তুলনায় ২০ শতাংশ কম আদায় হয়েছে।

[৪] বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দিতে বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এনবিআর। করোনাভাইরাসের কারণে চলতি বছরের মার্চ-মে এ তিন মাসে অনেক করদাতার কর বকেয়া পড়ে যায়। এসব বকেয়া কর আদায়কে জোরদার করতে ১৯ মে এনবিআরের পক্ষ থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেসব করদাতার বকেয়া কর ৫ লাখ টাকা বা তার বেশি তাদের তালিকা করে দ্রুত জমা দিতে কর কমিশনারদের বলা হয়েছে।

[৫] এছাড়া এনবিআরের বিশেষ নির্দেশনায় ভ্যাট রিটার্ন দাখিলের সুবিধার্থে গত ১৫ মে শুক্রবার ভ্যাটের সব সার্কেল অফিস খোলা রাখা হয়েছিলো।

[৬] করোনার এই পরিস্থিতিতে বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখার ওপর গুরুত্বা দিয়েছে এনবিআর। এ বিষয়ে এক চিঠিতে বলা হয়, মূসকের লক্ষ্য অর্জনে বেশি রাজস্ব আদায় হয় এমন খাতকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে, সুপারশপ, মোবাইল ব্যাংকিং, বিকাশ, সিগারেট, ইন্টারনেট, ওষুধ খাত। এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ নিবিড় করতে হবে।

[৭] জানা যায়, রাজস্ব আদায়ের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা এক লাখ আট হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিপরীতে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত ৬৭ হাজার ৭৬৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা আদায় হয়েছে। আগের বছরে এ সময়ে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল ৮৭ হাজার ১৭৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়