কূটনৈতিক প্রতিবেদক : [২] শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ব্র্যাকের অভিবাসন কর্মসূচির প্রধান শরিফুল হাসান।
[৩] তিনি বলেন, ফেরত আসাদের মধ্যে ৩৩ শতাংশ সঞ্চয় দিয়ে তিন মাস বা তার বেশি সময় চলতে পারবেন।
[৪] দেশে ফেরত এসেছেন এমন ৫৫৮ জন প্রবাসী কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জরিপ পরিচালনা করেছে ব্রাক।
[৫] জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৪০ শতাংশ বলেছেন, করোনার কারণে তারা দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন।
[৬] এছাড়া, ৩৫ শতাংশ দেশে ছুটিতে এসেছিলেন, ১৮ শতাংশ পারিবারিক কারণে চলে এসেছেন। ৭ শতাংশ বলেছেন, তাদের ফেরার সঙ্গে করোনার কোনও সম্পর্ক নেই।
[৭] জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৮৪ শতাংশ বলেছেন, তারা ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে ছিলেন ১৪ শতাংশ কোয়ারেন্টিন ঠিকমতো মানতে পারেননি এবং ২ শতাংশ এক সপ্তাহ কোয়ারেন্টিনে ছিলেন।
[৮] ফেরত আসার ৭৪ শতাংশ উদ্বেগ ও ভীতির মধ্যে রয়েছেন, ১০ শতাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে ইতোমধ্যেই আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক উৎস থেকে তারা ঋণ গ্রহণ করেছেন এবং ১৪ শতাংশ প্রবাসী তাদের সঞ্চয়ের ব্যাপারে কোনও প্রকার তথ্য দিতে রাজি হননি।
[৯] শরিফুল হাসান জানান, ঈদকে সামনে রেখে শুধু মে মাসের ১৯ দিনে ১০৯ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় সাড়ে ৯ হাজার কোটি টাকা।
[১০] জানুয়ারি থেকে ধরলে মোট তারা পাঠিয়েছেন ৫৫ হাজার কোটি টাকা।
আপনার মতামত লিখুন :