মিনহাজুল আবেদীন : [২] মঙ্গলবার ডিবিসি টিভির টকশোতে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির এ সিনিয়র সহ-সভাপতি বলেন, ক্রেতাদের সুরক্ষিত রাখতে স্বাস্থ্যবিধি মানতে দোকানদারদেরকে বাধ্য করা হচ্ছে। কেউ আইন অমান্য করলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। জীবাণু ধ্বংস করার জন্য সব ধরনের প্রযুক্তি ও উন্নতমানের যন্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
[৩] তৌফিক এহসান বলেন, ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে সবাই এ নিয়ম মানছে কিনা, সে বিষয়ে আইন শৃঙ্খলাবাহিনী সর্বদা পর্যবেক্ষণ করছে।
[৪] তিনি বলেন, যারা আইন-কানুন না মেনে দোকানপাট খুলছে। তাদের সব দোকান বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। দোকানগুলো জীবাণুমুক্ত করার জন্য বিভিন্ন দোকানে টানেল স্প্রে মেশিন বসানো হয়েছে। মার্কেটের মধ্যে সবাইকে জীবাণু মুক্ত করে ঢুকানো হচ্ছে।
[৫] তিনি বলেন, কোনো কর্মীকেই চাকরি থেকে বাদ দেয়া হচ্ছে না। সবর্দা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে। জায়গা অনুপাতে ২০ চেয়ারের পরিবর্তে ১০টি চেয়ার ব্যবহার করা হচ্ছে। সেলস্ ম্যানদেরকে ২ সিফটে বিভক্ত করা হয়েছে।
[৬] তৌফিক এহসান আরো বলেন, সরকার দেশে ক্ষুদ্র পরিসরে দোকান খোলার অনুমতি দিয়েছে। ফলে ঈদের আগে মানুষের অর্থনৈতিক সংকট কেটে যাবে। স্বাভাবিক জীবনে শান্তি ফিরে আসবে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :