নজরুল ইসলাম: [২] বান্দরবানের থানচি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুল হক মৃদুল জানান, পর্যটন সেবার সঙ্গে নিয়োজিত ১২০ জন বোট চালক, ৮০ জন ট্যুরিস্ট গাইড ও ১২ জন মাহিন্দ্রা চালককে (চাঁদের গাড়ি) সরকারি খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
[৩] ১ নম্বর রেমাক্রী ইউনিয়নে ৪১৪ পরিবারকে ভিজিডি, ১৩০ জনকে করোনার খাদ্য সহায়তা, ৪৫০ জনকে জেলা পরিষদের ত্রাণ, ২০০ জনকে মন্ত্রীর ত্রাণ ও ভিজিডির তালিকার বাইরে থাকা ৭৮০ পরিবারকে খাদ্য সহায়তা এবং ২ নম্বর তিন্দু ইউনিয়নে ৪০০ জনকে ভিজিডি, ২০০ জনকে করোনার খাদ্য সহায়তা, ৪৫০ জনকে জেলা পরিষদের ত্রাণ, ২০০ জনকে মন্ত্রীর ত্রাণ ও ভিজিডির বাইওে থাকা ৮৫০ পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এসব পরিবারও পর্যটন থেকে আয় করে সংসার চালাতো।
[৪] বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাবিবুল হাসান বলেন, খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
[৫] রাঙামাটির ডিসি একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, খাদ্যশস্য ও নগদ টাকা বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
[৬] সাজেক কটেজ অ্যান্ড রিসোর্ট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুপর্ণ দেব বলেন, হাজারেরও অধিক শ্রমিক-কর্মচারী বেকার।
[৭] রাঙামাটি জেলা আবাসিক হোটেল-মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মঈনুদ্দীন সেলিম বলেন, ৪৫টি হোটেল-মোটেলের ৪৫০-৫০০ কর্মী এখন বেকার।
[৮] গত ১৯ মার্চ থেকে তিন পার্বত্য জেলার পর্যটন স্পট ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি ও একইসঙ্গে তিন জেলার সব হোটেল-মোটেল বন্ধ রাখতে বলা হয়।
আপনার মতামত লিখুন :