শিমুল মাহমুদ: [২] মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, অনুমোদনের জন্য গণস্বাস্থ্যকে তাদের কিটের ক্লিনিক্যাল টেস্ট রিপোর্ট জমা এবং তার সঙ্গে রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইড লাইন অনুযায়ী ক্লিনিক্যাল রির্পোট যাচাই করা হবে।
[৩] তিনি আরো বলেন, যদি প্রথম দফায় পরিপূর্ণ সন্তোষজনক না হয় তাহলে অধিকতর তথ্য উপাত্ত চাওয়া হবে। তার জবাব পাওয়ার পর ঔষধ প্রশাসন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে।
[৫] এ প্রসঙ্গে গণস্বাস্থ্যের ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, কর্মরত বিজ্ঞানীদের সার্বিক কর্মকাণ্ড এবং ল্যাবরেটরির ব্যবস্থাপনা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রতিনিধিদলটি।
[৬] তিনি বলেন, চীন থেকে রিএজেন্ট আসার পর গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা রোববার থেকেই কোভিড-১৯ টেস্ট পদ্ধতির স্যাম্পল তৈরির কাজ শুরু করেছেন। ড. বিজন কুমার শীলের নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী দিন-রাত সেখানে কাজ করছেন।
[৭] জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, পরীক্ষা নিরীক্ষার পর নিবন্ধন হলে কিট বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যাবে গণস্বাস্থ্য। এই মুহূর্তে আমাদের ল্যাবের যে ক্ষমতা আছে, তাতে প্রতি মাসে এক লাখ স্যাম্পল তৈরি করা যাবে। অবশ্য এ জন্য প্রতি মাসে প্রয়োজন হবে ১০০ কেজি রিএজেন্ট।
[৮] করোনাভাইরাস টেস্ট পদ্ধতির স্যাম্পল দেখতে মঙ্গলবার দুপুরে সাভার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ল্যাবরেটরিতে বাংলাদেশ ওষুধ প্রশাসনের সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল গিয়েছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :