শঙ্কর মৈত্র : শর্তসাপেক্ষে পাঁচ হাজার কোটি টাকা পাওয়া পছন্দ হয়নি। গার্মেন্টস মালিকরা চেয়েছিলো সরকার খয়রাতি হিসেবে এ টাকা দিয়ে দিক। যখন দেখলো কঠিন শর্তে টাকা নিতে হবে, মেরে খেতে পারবে না এবং ফেরত দিতে হবে তখন বিজিএমইএ নেতারা গার্মেন্টস চালু করার আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়ে শ্রমিকদের ফেরত আনছে। ঈশ্বরের অপার মহিমায় করোনাভাইরাসের বিস্তার থেকে আমরা এখনো নিয়ন্ত্রণে ছিলাম। এখন পরিস্থিতি খারাপ হলে সব দায় নিতে হবে গার্মেন্টস মালিক তথা রুবানা হকদের।
সরকার যেখানে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি বাড়িয়ে মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে, পুলিশ আর্মি নামিয়ে মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে সেখানে রুবানা হকরা কোন সাহসে গার্সেন্টস খোলা রাখার নির্দেশনা দেন? দলে দলে পোশাক শ্রমিকরা ঢাকা আসছেন। আজই হয়তো বলা হবে, গার্মেন্টসের ছুটিও বাড়ানো হয়েছে সরকারের ছুটির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে। তখন শ্রমিকরা কোথায় যাবে? তাদের খাওয়া পরার নিশ্চয়তা কে দেবে? বিজিএমইএর নেতারা কী জবাব দেবে? ফেসবুক থেকে