শাহীন খন্দকার : [২] স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রশাসন হাবিবুর রহমান খান জানান, কোভিড-১৯ মোকাবেলায় জাতীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং কোভিড-১৯ ভাইরাস চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন গাইডলাইন প্রস্তুত করা হয়েছে।
[৩] তিনি বলেন, এপ্রিল ৫ তারিখ পর্যন্ত পরীক্ষা করা হয়েছে ২৯১৪ জন শনাক্ত ৮৮ জন, আর গত ২৪ ঘণ্টায় সনাক্ত ১৮ এপ্রিল ৫ পর্যন্ত মৃত্যু ৯, আর ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ১জনের। অদ্যাআধী সুস্থ হয়েছেন ৩৩ জন আর চিকিৎসাধীন রয়েছে ৪৬ জন। পিপিই মোট সংগ্রহ ৪,৬৯ হাজার ৫৯২ বিতরণ হয়েছে ৪,১১,৩৩৯ পিস। বর্তমানে মজুদ আছে ৫৮,১৬৩ পিস।
[৪] তিনি জানান, কোভিড-১৯ পরীক্ষা সংক্রান্ত টেস্ট কিটস্ মোট সংগ্রহ ৯২,০০০ হাজার, মোট বিতরণ ২১হাজার আর বর্তমানে মজুদ আছে ৭১ হাজার। হোম কোয়ারাইন্ট আছে ১,১১১ জন, ছাড় পেয়েছে ২,৮১০ জন ৫ এপ্রিল পর্ষন্ত। অদ্যাবধী কোয়ারান্টাইন ৬৫ হাজার ৮০২ জন, ছাড় পেয়েছে ৫৩ হাজার ২২২ জন। বর্তমানে মোট কোয়ারান্টাইন ১২,৫৮০ জন বলে জানালেন। হাসপাতাল ও অন্যান্য কোয়ারান্টাইন ৯ জন, ছাড় ৫ জন, অদ্যাবধি ২৬৯ জন। ছাড় ১৯০, বড়তমানে কোয়ারান্টাইন রয়েছে ৭৯ জন। মোট কোয়ারান্টাইন ১,১২০জন, ছাড় পেয়েছেন মোট ২,৮১৫ জন, অদ্যাবধি ৬৬,০৭১ জন কোয়ারান্টাইন এ বং ছাড় পেয়েছে মোট ৫৩ হাজার ৪১২ জন, বতর্মানে কোয়ারান্টাইন মোট ১২ হাজার ৬৫৯ জন বলে জানালেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান। এদিকে আইসোলেশনে ৪ এপ্রিল থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ জন, ছাড় পেয়েছেন ৩ জন। অদ্যাবধী আইসোলশনে ৪২০ জন আর ছাড় পেয়েছেন ৩৩৬ জন। বর্তমানে আইসোলেশনে ৮৪ জন রয়েছে।
[৫] তিনি জানালেন, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের সেবায় চিকিৎসক রয়েছেন ৯১৫ জন আর নার্স রয়েছে ৯৮ জন। এছাড়াও কোভিড-১৯ সারভিলিয়েন্স সিস্টপম বিষয়ে অনলাইনে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে ৫০০ এর অধিক প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীদের। প্রশ্নের জবাবে তিনি জানালেন কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের খাদ্য সংক্রান্ত বিষয়ে বলতে পারবেন আইসোলেশনে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা।
