এম,ইব্রাহিম খলিল : ১. মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না ও বন্ধুৃ. মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে।
২. এই কথাটিই চরম সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধুমাত্র বিবেকের তাড়নায়, মানবিকতার টানে অসহায়দের ঘরে খাবার সামগ্রী পৌঁছে দিলেন সুরাইয়া বাকের তিনি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী মানবতার মা এর নিদের্শে এগিয়ে এলেন। গভীর রাতে উপজেলার গোলাবাড়ীয়া গ্রামের হত দরিদ্র দিন মজুরদের ঘরে ঘরে চাল, ডাল,তেল,সাবান,মাক্স ইত্যাদি সামগ্রী পৌছে দিলেন।
৩. কোভিট ১৯ করোনা পরিস্থিতে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের বিড়ম্বনার শেষ নেই। ঘরে খাবার নেই। বাইরে কাজ নেই, পেটের ক্ষুধা তো সেসব বোঝে না, নিম্ন আয়ের ছিন্নমূল মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন এই নেত্রী , অসহায়দের ভরসা ছিল সরকারের প্রতি গ্রামে নেতা ও নেত্রীর বাড়ি।
৪. সরকারের পাশাপাশি উদ্যোগ নেয় ছিন্নমূল মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা আওয়ামীলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদীকা নারী নেত্রী ও সীতাকুন্ড উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুরাইয়া বাকের।সামর্থ্যনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করে চলেছেন। ১০০ পরিবারের কাছে খাদ্য সামগ্রী ও খাবার সামগ্রী গুলি পৌঁছে দেন তাঁর বড় ছেলে সাবেক ছাত্র নেতা ভুঁইয়া সামী আল মুজতবা শুভ প্রবাসী রেমিডেন্স যোদ্ধা বাড়ি বাড়ি ঘরে ঘরে গিয়ে হত দরিদ্র মানুষের নিকট খাদ্য পৌছে দিয়েছেন । এবং তিনি এই ধারা অব্যাহত রাখতে চান। নিজ উদ্যোগে ১০০ জন নিম্ন আয়ের অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেনএই নারী নেত্রী । কিন্তু তিনি দেখেন তার সাহায্য চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। মানবিক টানে তিনি সাহায্য করার জন্য অন্যদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
৫. সুরাই বাকের জানান, সকলের দোয়ায় প্রায় ২০০ জন এর মাঝে খাবার বিতরণ করা হবে আর ও বাড়তে ও পারে। গোলাবাড়িয়া গ্রামে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছি। মানুষ মানুষের জন্য এগিয়ে এলে তাহলে এরপর পরিবারের সংখ্যা হবে দ্বিগুণ । এই ভাবে উপজেলার সকল অসহায় পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিতে পারবো আশা করি।
৬. ১৮ কোটি মানুষের দেশে ৬ কোটি মানুষ আছে যারা বর্তমান সামাজিক বিচ্ছিন্নতার কারণে তাদের দুই বেলা খাবার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছে।
৭. এত বড় এই জনগোষ্ঠীর একটা বড় অংশ যারা দিন আনে দিন খায়। তাদেরকে আমরা রিকশাওয়ালা, নির্মাণ শ্রমিক, কাজের লোক, টোকাই, ভ্যান চালক, ফেরিওয়ালা ইত্যাদি রূপে দেখি। প্রতিটি পরিবারকে ৫ কেজি চাল,এক কেজি ডাল, ২কেজি আলু, আধা কেজি পেঁয়াজ, ১টা সাবান ও ১টা মাস্কের সমন্বয়ে একটি করে ব্যাগ দেওয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :